বৃহস্পতিবার (২৬ এপ্রিল) দিনব্যাপী বিএসটিআই পরিদর্শক সাফায়েতের নেতৃত্বে ফরমালিন টেস্টিং কেমিক্যাল ক্রোমোট্রোপিক এসিড ও সালফিউরিক এসিডসহ উপস্থিত ছিলেন তিনি।
এ সময় মহিপাল ফলের আড়তের আল্লাহর দান ফ্রুটস, জয় ফ্রুটস, ইউ এস ফ্রুটস সহ পাঁচটি দোকানের আপেল, কমলা, আঙুর, ডালিম, আম, মাল্টা ও পেয়ারা পরীক্ষা করা হয়।
পরীক্ষা শেষে ভ্রাম্যমাণ আদালত জানায়, সুখের খবর হলো কোনো ফলেই নেই ফরমালিন। তবে ফলের আড়তদারদের কাছে বন্দরের তেজস্ক্রিয় পদার্থের ছাড়পত্রের কোনো সনদ নেই।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সোহেল রানা জানান, ফল ব্যবসায়ীদের মতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বীকৃত এক কেমিক্যাল দ্বারা ওয়াশের পাশাপাশি ওয়াক্সড করা হয় ফলগুলো। ফলে অনেকদিন ভালো থাকে ফলগুলো।
কিন্তু ক্রেতাদের মনে প্রশ্ন, ফরমালিন না থাকলে কোন প্রিজারটিভ ব্যবহার করে ফল এতদিন ভালো থাকে?
এ বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে আরও অধিকতর ভিজিল্যান্স প্রদর্শন করতে হবে বলে জানায় ভ্রাম্যমান আদালত। অন্য কোন তেজস্ক্রিয় কিছু অথবা প্রিজারটিভ আছে কি না খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান বিএসটিআই পরিদর্শক শাফায়াত জামিল।
বাংলাদেশ সময়: ০৪৪৩ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৭, ২০১৭
এসএইচডি