সোমবার (২৪ এপ্রিল) ভোরে পরিবারের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কেমী জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার আটাপাড়া ইউনিয়নের দাউদপুর গ্রামের কাজেম উদ্দিনের মেয়ে।
কেমীর মা শিউলি বেগম জেমি বাংলানিউজকে জানান, রোববার (২৩ এপ্রিল) রাতে দোতলা বাড়ি ভাগাভাগি নিয়ে মায়ের সঙ্গে কেমীর কথাকাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে কেমী তার নিজ ঘরের দরজা বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়ে। ভোরে কেমীকে ডাকা হলে তার কোনো সাড়া না পাওয়ায় দরজাটি ভেঙে ফেলা হয়। এসময় কেমীকে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় দেখে দ্রুত জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক কেমীকে মৃত ঘোষণা করেন।
জয়পুরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদ হোসেন বাংলানিউজকে জানান, আত্মহত্যার ঘটনাটি শুনেছি। তবে এ ব্যাপারে কোনো অভিযোগ পাইনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৪, ২০১৭
এনটি