মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে পাট মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী জানান, জাতীয় পাট দিবস উপলক্ষে ৮ দিনের কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষে ৪ মার্চ বিকেল ৪টায় হাতিরঝিলে নৌ র্যালি ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ৫ মার্চ সকাল ১০ টায় জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে পাটের তৈরি ক্যানভাসে চিত্রাঙ্কন, ৬ মার্চ সংসদ ভবনের সামনেসহ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে র্যালি, জাতীয় দৈনিকে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হবে।
৯ মার্চ সকালে রাজধানীর খামারবাড়ি কৃষিবিদি ইনস্টিটিউটে আলচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও বহুমুখী পাট পণ্য মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।
মেলা ১১ মার্চ পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮ পর্যন্ত খোলা থাকবে। মেলায় ১৩৫ রকমের পণ্য পাওয়া যাবে।
জাতীয় পাট দিবস উপলক্ষে ১ মার্চ থেকে রাজধানীর প্রধান সড়ক ও সড়ক দ্বীপে আলোকসজ্জা করা হবে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি, সমাজ ও সংস্কৃতিতে পাটের ভূমিকা অপরিসীম। দেশের প্রায় ৪ কোটি মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ খাতের ওপর নির্ভরশীল।
মির্জা আজম বলেন, পাট শিল্পের পুনরুজ্জীবন ও আধুনিকায়নের ধারা বেগবান করা, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বাজারে পাটের চাহিদা বৃদ্ধির ব্যাপক প্রচারণার লক্ষ্যে জাতীয় পাট দিবস পালন করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০১৭
এমইউএম/এমজেএফ
.jpg)
