বৃহস্পতিবার (১৬ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার ধুলাসার ইউনিয়নের বাবলাতলা বাজার থেকে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গ্রেফতার করা হয়। কাওসার মহিপুরের সেরাজপুর গ্রামের সামসু ঘরামীর ছেলে এবং নিহত শিক্ষার্থীর চাচাতো ভাই।
এর আগে বুধবার (১৫ আগস্ট) নিহত শিক্ষার্থীর বাবা ইসমাইল ঘরামী অজ্ঞাত একাধিক ব্যক্তিকে আসামি করে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে মহিপুর থানায় একটি মামলা করেন।
পরিবার ও থানা পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার (১৪ আগস্ট) রাত সাড়ে ৮টার দিকে একদল অজ্ঞাত দুর্বৃত্ত ওই শিক্ষার্থীর ঘরে ঢুকে ধর্ষণ করে অচেতন অবস্থায় তাকে ফেলে পালিয়ে যায়। শঙ্কাজনক অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কুয়াকাটা হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর ওই শিক্ষার্থীর সৎ মা সালমা বেগমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, পুলিশের একাধিক টিম প্রকৃত অপরাধীদের সনাক্ত করে গ্রেফতারের জন্য অভিযান অব্যাহত রেখেছে। বৃহস্পতিবার কাওসার নামে এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এদিকে, ওই শিক্ষার্থীর মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে বুধবার রাতে দাফন সম্পন্ন করার হয় বলে পারিবারিকভাবে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩১ ঘণ্টা, আগস্ট ১৬, ২০১৮
এমএস/আরবি/