শুক্রবার (২৫ মে) নগরের জামালখান মোড়ের ১১টার চিত্র এটি। রমজান মাস হওয়ায় গল্পটা আরও বেশি জমজমাট এখানে।
ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জামালখান সিনিয়রস ক্লাব পর্যন্ত অসংখ্য সারিবদ্ধ বসার জায়গা।
‘আড্ডা নিছক গল্প নয়, নিজেকে নতুন ভাবে জানা। নিজের জীবনের রসদ জোগান হয় আড্ডা থেকে। ’ বাংলানিউজকে বললেন আবুল কালাম নামে সরকারি প্রাইমারি স্কুলের এক শিক্ষক।
তিনি বলেন, নগরে একমাত্র জামালখানকেই শহর মনে হয়। সিটি করপোরেশনের প্রচেষ্টায় এ জায়গাটি এতটা দৃষ্টিনন্দন হলো। মাঝেমধ্যে ছেলে সন্তানদের নিয়ে এখানে চলে আসি। কিছুক্ষণ গল্প করে আবার চলে যাই। ’
জামালখান ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন বাংলানিউজকে জানান, ‘বাংলাদেশ দেখবে জামালখান’ এ প্রত্যয়ে আমরা সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ শুরু করেছিলাম। ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দেয়ালে আমরা পোড়ামাটির শিল্পকর্মে ইতিহাস তুলে ধরেছি। সেন্ট মেরী’স স্কুলের দেয়ালে বরেণ্য মনীষীদের ছবি ও বাণী তুলে ধরেছি। এজি চার্চ স্কুল থেকে পিডিবি কলোনি পর্যন্ত দৃষ্টিনন্দন সবুজ উদ্যান, পার্ক ও বিশ্বমানের যাত্রীছাউনি করেছি। আগামীতে এখানে বার্ড জোন ও ফিশ জোন তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০২১৬ ঘণ্টা, মে ২৬, ২০১৮
জেইউ/টিসি