সোমবার (১৬ অক্টোবর) মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তদের উপযোগী কয়েকটি হোটেল-রেস্টুরেন্ট পরিদর্শন করে এসব কথা বলেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বিকাশ চন্দ্র দাস। তিনি বলেন, ‘বেশ কিছু হোটেল-রেস্টুরেন্টের অবস্থা খারাপ।
তিনি কোতোয়ালি থানার ফিরিঙ্গিবাজার এলাকার মদিনা হোটেল অ্যান্ড বিরিয়ানি হাউসকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৪৩ ও ৪২ ধারায় ৫০ হাজার টাকা, মোহাম্মদিয়া রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড কনফেকশনারিকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
সহকারী পরিচালক নাসরিন আক্তার বন্দর থানায় অভিযান চালিয়ে মধুবন মিষ্টি বিপণিকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৩৭ ধারায় পণ্যের মোড়কে মেয়াদ, উৎপাদনের তারিখ না ধাকায় ৫ হাজার টাকা, মুন রেস্তোরাঁকে ৪৩ ধারায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান চকবাজার থানা এলাকার ভাণ্ডারি হোটেলকে ৪৩ ধারায় ২০ হাজার টাকা, ক্যাফে রোজকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এ সময় তিনটি ফার্মেসি পরিদর্শন করে তাদের সতর্ক করা হয়।
মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, সোমবার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের জেলা ও বিভাগীয় কার্যালয়ের তিনটি পৃথক অভিযানে মোট ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হচ্ছে। ভোক্তাদের অধিকার সংরক্ষণ, জনস্বাস্থ্য ও জনস্বার্থের বিষয় বিবেচনা করে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চায়না গ্রিল রেস্টুরেন্টসহ ৭ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মিষ্টিতে তেলাপোকা, জরিমানা ১ লাখ টাকা
বাংলাদেশ সময়: ২০২১ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৬, ২০১৭
এআর/টিসি