একই সঙ্গে স্কুলের মূল ফটকের পাশে নালা দখল করে অবৈধভাবে গড়ে তোলা সেমিপাকা একটি দোকানসহ বেশ কিছু ভাসমান দোকানও উচ্ছেদ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) চসিকের সিটি ম্যাজিস্ট্রেট সনজিদা শরমিন ও স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট জাহানারা ফেরদৌস স্থানীয় লোকজনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে এ অভিযান পরিচালনা করেন।
সনজিদা শরমিন বাংলানিউজকে বলেন, অনেকেই অভিযোগ করেছেন বিদ্যালয়ের চলাচলের পথে ভাসমান দোকান বসিয়ে, সেমিপাকা দোকান ঘর তুলে এবং বিশাল জেনারেটর রেখে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে। তাই অভিযান চালানো হয়েছে।
তিনি বলেন, গ্রিন ও ক্লিন সিটি গড়ার স্বার্থে ফুটপাত, সড়ক, নালা ও খালের ওপর কোনো ধরনের অবৈধ স্থাপনা বা দোকান গড়তে দেওয়া হবে না। নগরবাসীর স্বার্থে পর্যায়ক্রমে সব উচ্ছেদ করা হবে।
জামালখান ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন বাংলানিউজকে বলেন, স্থানীয় লোকজন ও শিক্ষার্থীদের অসুবিধা হচ্ছে এমন অভিযোগের ভিত্তিতে আন্দরকিল্লা ওয়ার্ডের অধীন কদম মোবারক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রবেশপথে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছেন চসিকের ম্যাজিস্ট্রেট। আমরা আশা করব, পরিচ্ছন্ন নগরীর স্বার্থে ভবনমালিক, ভাড়াটিয়া, স্থানীয় লোকজন সবাই দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবেন।
একই অভিযানে আসাদগঞ্জের চাক্তাই খালের পাড় থেকে দুটি অবৈধ ঘাট ও ১২টি ভাসমান দোকানপাট উচ্ছেদ করা হয়। এসময় রাস্তার ওপর ইট-বালু স্তূপ করে রাখার দায়ে ফজলুর রহমানকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৭ ঘণ্টা, আগস্ট ২২, ২০১৭
এআর/টিসি