ঢাকা, শুক্রবার, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫

ফিচার

ইতিহাসের এই দিন: আবু সাঈদ চৌধুরীর জন্ম ও সিদ্দিকা কবীরের মৃত্যু

ফিচার ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮৩৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০১৭
ইতিহাসের এই দিন: আবু সাঈদ চৌধুরীর জন্ম ও সিদ্দিকা কবীরের মৃত্যু

ঢাকা: ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ।

তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জী মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’।

৩১ জানুয়ারি, ২০১৭, মঙ্গলবার। ১৮ মাঘ, ১৪২৩ বঙ্গাব্দ। একনজরে দেখে নিন ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনা
১৯৫২ - সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মী পরিষদ নামে রাজনৈতিক দল গঠন।
১৯৭২ - মুজিববাহিনী অস্ত্র সমর্পণ করে।

জন্ম
১৯২১ - আবু সাঈদ চৌধুরী, বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি।
আবু সাঈদ চৌধুরী বাংলাদেশের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি ছিলেন। ১২ জানুয়ারি ১৯৭২ থেকে ২৪ ডিসেম্বর ১৯৭৩ পর্যন্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। রাষ্ট্রপতি হিসেবে পদত্যাগের পর তিনি জেনেভায় বাংলাদেশের বিশেষ দূত হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাকে পুনরায় মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করেন। এই ধারাবাহিকতায় তিনি রাষ্ট্রপতি খোন্দকার মুশতাকের মন্ত্রিসভাতেও অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন। ১৯৭১ সালে জাতিসংঘের অধিবেশনে তিনি বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশের পক্ষে সমর্থন গড়ে তোলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৯৮৭ সালে ৬৬ বছর বয়েসে তিনি হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে লন্ডনে মারা যান।
১৯৪৫- অনুদ্বৈপায়ন ভট্টাচার্য, বাঙালি শিক্ষাবিদ।
১৯৭৮ - প্রীতি জিনতা, ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।
১৯৮৫ - নাফিস ইকবাল, বাংলাদেশি ক্রিকেটার।

মৃত্যু
১৯৬৮ - ড. সুশীল কুমার দে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতী শিক্ষক ছিলেন।
২০১২ - সিদ্দিকা কবীর, বাংলাদেশের পুষ্টিবিশেষজ্ঞ ও শিক্ষাবিদ। সিদ্দিকা কবীর বাংলাদেশি পুষ্টিবিশেষজ্ঞ ও শিক্ষাবিদ। তার লেখা রন্ধনবিষয়ক বইগুলোর জন্য তিনি বেশি বিখ্যাত। দেশের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিষয়ে তার অনেক অবদান রয়েছে। তিনি দীর্ঘদিন টেলিভিশনে রান্নার অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন।

বাংলাদেশ সময়: ০০২৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০১৭
আইএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।