ঢাকা, শনিবার, ৭ বৈশাখ ১৪৩১, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

অর্থনীতি-ব্যবসা

গরমে জামদানি মেলায় ক্রেতা কম, প্রত্যাশায় বিক্রেতারা

ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১১৪৫ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০১৮
গরমে জামদানি মেলায় ক্রেতা কম, প্রত্যাশায় বিক্রেতারা মেলায় দর্শনার্থীরা। ছবি: বাংলানিউজ

নারায়ণগঞ্জ: ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ শহরের প্রাণকেন্দ্র চাষাঢ়া জিয়া হলে চলছে ‘জামদানি ও তাঁতবস্ত্র মেলা’।

মেলায় বিভিন্ন প্রসাধনী, অলংকার, শাড়ি, সেলোয়ার কামিজ, শার্ট-প্যান্ট, পাঞ্জাবি, জুতাসহ বিভিন্ন ধরনের সামগ্রীর সমাহার বসেছে। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত অবধি মেলা খোলা থাকবে।

 মেলায় অলংকার কিনছেন একজন ক্রেতা।  ছবি: বাংলানিউজরোববার (২৭ মে) সরেজমিনে মেলায় ঘুরে দেখা গেছে ক্রেতাদের তেমন উপস্থিতি নেই। এছাড়া তীব্র গরমে বিক্রেতারা ঠায় দাঁড়িয়ে বসে অস্থির হয়েও অপেক্ষা করছেন ক্রেতাদের। তবে ক্রেতার চেয়ে দর্শনার্থীর সংখ্যাই বেশি দেখা গেছে। প্রায় প্রতিটি দোকানের পণ্যের উপর বিশেষ মূল্যছাড় দিচ্ছে।

মেলায় বিক্রেতা সাব্বির বাংলানিউজকে জানান, সকাল থেকে ঠায় বসে আছি। এখনও বেচাবিক্রি শুরুই করতে পারিনি। তীব্র গরমে মানুষ কিভাবে মেলায় আসবে, তবে বিকেলের পর থেকেই প্রতিদিন ক্রেতা পাওয়া যায়। আশা করছি বিকেলের পরেই ক্রেতারা আসতে শুরু করবেন।  মেলায় ক্রেতারা।  ছবি: বাংলানিউজআরেক বিক্রেতা সামসুদ্দিন জানান, আশা করছি ১৫ রোজার পর থেকেই বেচাকেনা পুরোদমে শুরু হবে। এখন তাই একটু মন্দা যাচ্ছে। আমাদের এখানে প্রতিটি দোকানেই বিশেষ মূল্যছাড়ের ব্যবস্থা রয়েছে। জামদানি ও তাঁতবস্ত্রের বিশেষ সমাহারও রয়েছে।

ক্রেতা ফাহমিদা বেগম জানান, কিনতে এসেছি, গরমে অস্থির হয়ে গেছি। রোজার দিন তো, আবার বিকেলের পর বের হবো। তখন কেনাকাটা করবো। আপাতত টুকটাক কিছু কিনেই ফিরে যাবো।

তবে বিক্রেতাদের পাশাপাশি ক্রেতারাও বলছেন ১৫ রোজার পর থেকেই মার্কেটে প্রথমে ভিড় হতে শুরু করবে। তাই ১৫ রোজাকে টার্গেট করে বিক্রেতারা প্রত্যাশায় রয়েছেন।

বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৩ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০১৮
এএটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।