মা ও শিশু হাসপাতালের ট্রেজারার রেজাউল করিম আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, চিকিৎসক রুমি তার পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অকালে চলে যাওয়াতে পরিবার কষ্টে পড়ে যায়।
‘তাই মা ও শিশু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তার ছোট ভাইকে চাকরি দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। সেই সঙ্গে তার পরিবারকে ৫ লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
গত ১৬ মে শ্বাসকষ্ট নিয়ে মা ও শিশু হাসপাতালের শিশুরোগ বিভাগের চিকিৎসক জাফর হোসেন রুমি হাসপাতালে ভর্তি হন। পরে অবস্থার অবনতি হলে ১৯ মে তাকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকা নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়।
কিন্তু করোনা সন্দেহে অ্যাম্বুলেন্স কর্তৃপক্ষ রুমিকে বহন করে ঢাকায় নিয়ে যেতে অপারগতা প্রকাশ করেন। পরে তাকে চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করানো হয়।
২৫ মে ঈদের দিন সকাল সাড়ে ৭টায় চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪০ ঘণ্টা, জুলাই ০৯, ২০২০
এমএম/এমআর/টিসি