চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহার সই করা অফিস আদেশে তাকে বরখাস্ত করা হয়।
তার বিরুদ্ধে ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে বেকার যুবকদের কাছ থেকে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ছিল।
২০১৯ সালের ৭ মার্চ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে বিভাগীয় মামলা হয়েছিলো জানে আলমের বিরুদ্ধে। মামলাটি তদন্ত শেষে অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন কর্মচারী বিধিমালা ২০১৯ অনুযায়ী তাকে চাকরি হতে বরখাস্ত করা হয়।
ঈদের ছুটির আগেই বরখাস্ত আদেশে সই করার বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।
সূত্র জানায়, জানে আলম চাকরিপ্রার্থী তরুণদের ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে প্রতারণা করেন। ওই নিয়োগপত্র নিয়ে তারা চসিকে চাকরিতে যোগদান করতে গেলে তা ভুয়া প্রমাণিত হয়। তখন প্রতারণার শিকার তরুণরা বিষয়টি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনকে লিখিতভাবে জানান। এরপর তদন্তের নির্দেশ দেন মেয়র।
মো. সামসুদ্দোহা বাংলানিউজকে বলেন, মেয়র অনিয়ম দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে চসিক পরিচালনা করছেন। সেই নীতির আলোকেই অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় কর কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৯ ঘণ্টা, মে ২৯, ২০২০
এআর/এসকে/টিসি