শনিবার (২৩ মে) সকাল থেকেই নগরের সিটি গেইট, শাহ আমানত সেতু (নতুন ব্রিজ), অক্সিজেন মোড়, কালুরঘাট সেতু এবং কাপ্তাই সড়কমুখে ঘরমুখো মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সরকারের নির্বাহী আদেশে সব ধরণের গণপরিবহন চলাচল বন্ধ থাকায় এসব মানুষ ব্যক্তিগত প্রাইভেট কার, মাইক্রো, সিএনজি চালিত অটোরিকশা ভাড়া করে নিজ নিজ বাড়ি যাচ্ছেন।
গাড়ির সংখ্যা কম থাকায় নগরের আশপাশের এলাকা- আনোয়ারা, কর্ণফুলী, বোয়ালখালী, রাউজান, হাটহাজারী, সীতাকুণ্ডের অনেক বাসিন্দা পায়ে হেঁটে কিংবা ভ্যানে করে নিজ নিজ গন্তব্যে যাচ্ছেন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদ করতে।
প্রতিবছর ঈদের ছুটি শুরুর পর বাস টার্মিনাল, রেল স্টেশনে ঘরমুখো মানুষের ঢল নামলেও এবার সেটা নেই। সরকারি সিদ্ধান্তে রেল চলাচল এবং গণপরিবহন বন্ধ থাকায় নগরে বসবাস করা দূরের জেলার বাসিন্দারা নগরেই ঈদ উদযাপন করবেন।
তবে চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলা এবং কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, ফেনী জেলার অনেক বাসিন্দা বিকল্প ব্যবস্থায় নগর ছাড়ছেন। পরিবার-পরিজনের সঙ্গে ঈদ করতে করোনা সংক্রমণের ভয় আর পথে পথে ভোগান্তি সহ্য করে ঈদ যাত্রায় বের হচ্ছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৫ ঘণ্টা, মে ২৩, ২০২০
এমআর/টিসি