বৃহস্পতিবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে বহদ্দারহাট পুলিশ বক্স এলাকায় বিশেষ এ অভিযানের উদ্বোধন করেন মেয়র। এরপর তিনি নালার পাড় ধরে ওষুধ ছিটাতে ছিটাতে চকবাজার পর্যন্ত আসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা, মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম, প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শফিকুল মান্নান সিদ্দিকী যিশু, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সুদীপ বসাক, জনসংযোগ কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
মেয়র নগরবাসীর সহায়তা কামনা করে বলেন, এডিস মশা নিধনে আমরা বিশেষ ক্রাশ প্রোগ্রাম হাতে নিয়েছি।
তিনি বলেন, জলাবদ্ধতা নিরসনের মেগা প্রকল্পের কারণে বিভিন্ন খালের মুখে অস্থায়ী বাঁধের কারণে পানি জমে থাকায় মশা বংশ বৃদ্ধি ঘটাচ্ছে। আশাকরি, বিশেষ ক্রাশ প্রোগ্রামের পর মশার উপদ্রব কমে আসবে।
চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শফিকুল মান্নান সিদ্দিকী যিশু বাংলানিউজকে জানান, প্রতিটি নালায় পাঁচ দিন পর পর মশার ডিমনাশক লার্ভিসাইড ওষুধ ছিটানো হবে। ১ লিটার পানিতে ১ মিলিগ্রাম ওষুধ মেশানো হবে। নগরের ৪১ ওয়ার্ডে ১৪৬ জন কর্মী ছাড়াও স্পেশাল টিমের ৪০ জন কর্মী ওষুধ ছিটানোর কাজ করছেন।
তিনি জানান, শুক্রবার বেলা ১১টায় হালিশহর পুলিশ লাইন এলাকায় মশক নিধন অভিযান পরিদর্শন করবেন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।
সূত্র জানায়, ইতিমধ্যে মশা নিধনের জন্য চসিক ১৫০টি নতুন হ্যান্ড স্প্রে মেশিন কিনেছে। চসিকে ১১০টি জার্মানির ফগার মোশিন ও ৩০০টি হ্যান্ড স্প্রে মেশিন রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১১ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৯, ২০২০
এআর/টিসি