এ লক্ষ্যে রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে এসএস খালেদ সড়কের রীমা কনভেনশন সেন্টারে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন তিনি।
এতে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের কর্মকর্তা, বিএসটিআই প্রতিনিধি, চসিকের স্বাস্থ্য পরিদর্শক, বাজার মনিটরিংয়ে নিয়োজিত কর্মকর্তা, মাঠকর্মী, কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব), পেশাজীবী, হোটেল-রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দকে আমন্ত্রণ জানানো হবে।
ক্যাবের সভাপতি এসএম নাজের হোসাইন বাংলানিউজকে বলেন, নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে হোটেল মালিকদের করণীয় সম্পর্কে জানাতে এ সভা আয়োজন করছে সিটি করপোরেশন। এতে ৫০০ হোটেল মালিক ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কর্তকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।
সিটি করপোরেশনের ম্যাজিস্ট্রেট আফিয়া আকতার বাংলানিউজকে বলেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান সম্পর্কে হোটেল মালিকদের সচেতন করার জন্যই সভা আয়োজন করা হচ্ছে। তারা যদি আইন মেনে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরি করে, মানসম্পন্ন উপকরণ ব্যবহার করে, পচা বাসি খাবার বিক্রি না করে, ফ্রিজে রান্না করা খাবারের সঙ্গে কাঁচা মাছ- মাংস না রাখে, মেয়াদোত্তীর্ণ উপকরণ ও পোড়া তেল ব্যবহার না করে তবে জরিমানা করা হবে না। যদি আইন না মানে তাহলে জরিমানাসহ শাস্তি দেওয়া হবে।
চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে তার উদ্যোগের বিষয়ে বাংলানিউজকে বলেন, ‘চট্টগ্রামের হোটেল- রেস্তোরাঁ মালিকদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ে সচেতন করতে মতবিনিময় সভা করার উদ্যোগ নিয়েছি। তিনি বলেন, হোটেল-রেস্তোরাঁ মালিকদের বাসার রান্না ঘর যেভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখেন, সেভাবে তাদের রেস্তোরাঁও পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। খাদ্য নিয়ে কোনও গাফেলতি করা উচিত নয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৭, ২০১৯
এআর/এসি/টিসি