বুধবার (২২ আগস্ট) বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত নগরের কাজীর দেউড়ি, জামালখান, ওয়াসা মোড় এলাকা ঘুরে এসব চিত্র দেখা গেছে।
জামালখান হয়ে কাজীর দেউড়ি পর্যন্ত পুরো সড়কে গরু-ছাগল কোরবানি করতে দেখা গেছে।
কাজীর দেউড়ি এলাকার রিমেডি ফার্মেসির সামনে রয়েছে কয়েকটি ভবন। এসব ভবনের সামনেই গরু জবাই করতে দেখা গেছে। এছাড়া আসকার দিঘীর পশ্চিমপাড় এলাকার কয়েকটি ভবনের সামনেও লোকজনকে সড়কেই গরু জবাই করতে দেখা গেছে।
ওয়াসা মোড় এলাকার একটি ভবনের বাসিন্দা মোখলেছুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, সিটি করপোরেশনের নির্ধারিত যেসব স্থান রয়েছে সেগুলো অনেক দূরে। তাই যার যার সুবিধা মতো জায়গায় পশু জবাই করেছি। অন্যরাও তাই করেছে।
আসকার দিঘী পশ্চিম পাড়ের আরেক বাসিন্দা মো. নূর হোসেন বলেন, পশু কোরবানি সবসময় হয় না। বছরে একবার এরকম সুযোগ আসে। বাড়ির আশেপাশে জবাই করলে পরিবার এটি উদযাপন করে। তাই বাড়ির সামনেই গরু জবাই করেছি।
চসিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন বাংলানিউজকে বলেন, গত বছরের তুলনায় এবার সিটি করপোরেশনের নির্ধারিত স্থানে পশু জবাইয়ের হার বেড়েছে। কিছু কিছু এলাকায় নির্ধারিত স্থানে পশু জবাই হয়নি। তবে আমরা যতোটুকু খবর পেয়েছি তারা পশুর বর্জ্য পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে দিচ্ছে। বিকেলের মধ্যেই নগরের সব এলাকার বর্জ্য অপসারণ করা হবে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১২১০ ঘণ্টা, আগস্ট ২২, ২০১৮
জেইউ/টিসি