সোমবার (২৩ জুলাই) ভাস্কর্য নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন চুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম।
এ সময় তিনি বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের নানা স্মৃতি বিজড়িত চুয়েট ক্যাম্পাস।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী মো. সিরাজুল ইসলাম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী অচিন্ত কুমার চক্রবর্ত্তী, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তরের উপ-পরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ নাজমুদ্দোজা, ভাস্কর্যের ভাস্কর এবং চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের খণ্ডকালীন শিক্ষক শুভাশীষ দাশ প্রমুখ।
যা আছে ভাস্কর্যে
ভাস্কর্যের মূল চারটি ফিগারে ছাত্র-শিক্ষকসহ সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ বোঝানো হয়েছে। দুই পুরুষ ফিগারে বাংলাদেশের মানুষের মুক্তিযুদ্ধে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ও সাহসী-সংগ্রামী চরিত্রের প্রতিনিধিত্ব করে।
একটি নারী ফিগারের আঁচল বাংলাদেশের পতাকা হিসেবে দেখানোর পাশাপাশি নারীদের অদম্য সাহসিকতা ও পুরুষের সঙ্গে থেকে সাহস জোগানোসহ প্রকৃতি তুলে ধরা হয়েছে। একটি কিশোর ফিগারে মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণ তুলে ধরা হয়েছে।
এ ছাড়া বেসমেন্টের ১২০ ফুট টেরাকোটার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের কিছু চিত্র, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ, পাক বাহিনীর আত্মসমর্পণ ইত্যাদি তুলে ধরা হয়েছে।
ভাস্কর্যের নকশা করেন চুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সজল চৌধুরী ও নুসরাত জান্নাত।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, জুলাই ২৩, ২০১৮
এমআর/টিসি