চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে আপেল আমদানি হয়েছিল ২ লাখ ১৮ হাজার ১৬৩ টনের বেশি। এ খাতে রাজস্ব আদায় হয়েছিল ৭৯২ কোটি ৯৪ লাখ টাকার বেশি।
চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের সহকারী কমিশনার মো. বায়েজিদ হোসাইন বলেন, আমাদের দেশে বিদেশি ফলের মধ্যে বেশি আমদানি হয় বিভিন্ন জাতের আপেল।
তিনি বলেন, ফল আমদানি করা হয় বিশেষায়িত রেফার কনটেইনারে। যে কনটেইনারে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত থাকে। নয়তো এসব ফল পচে যায়। ফলের চালান খালাসে খুব বেশি সময়ক্ষেপণ করা হয় না। শুধু দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে যে ক’টি চালান কায়িক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হয় সেগুলো খোলা হয়।
সূত্র জানায়, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে কমলা-মাল্টা আমদানি হয়েছে ১ লাখ ১৭ হাজার ১৭০ টন। রাজস্ব আদায় হয়েছে ৩৫৪ কোটি ১১ লাখ ৬২ হাজার টাকা। এর আগের অর্থবছরে আমদানি হয়েছিল ১ লাখ ২ হাজার ১০০ টন।
এ ছাড়া ২০১৭-১৮ অর্থবছরে আঙুর আমদানি হয়েছে ১৫ হাজার ৫২৯ টন। রাজস্ব আদায় হয়েছে ১০৯ কোটি ৫৪ লাখ ২১ হাজার টাকা। এর আগের অর্থবছরে আঙুর আমদানি হয়েছিল ৯ হাজার ১৫৭ টন।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৬, ২০১৮
এআর/টিসি