রোববার (১৫ জুলাই) বেলা আড়াইটা থেকে জোয়ারের পানি সড়কে উঠতে শুরু করে। দেখতে দেখতে তা হাঁটু ছাড়িয়ে যায়।
খাতুনগঞ্জের পোড়াভিটা, সোনা মিয়া মার্কেটের ব্যবসায়ী আলমগীর বাদশা বাংলানিউজকে জানান, ফকফকা আকাশে হঠাৎ হাঁটুপানিতে তলিয়ে গেছে মূল সড়ক। বেশ কিছু নিচু মার্কেটেও পানি ঢুকে গেছে। এখন অনেকটা পানিবন্দী হয়ে পড়েছি আমরা। কখন ভাটা হবে সেই অপেক্ষায় আছি।
হামিদ উল্লাহ খান মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইদ্রিস বাংলানিউজকে জানান, জোয়ারের পানিতে ব্যবসা-বাণিজ্যে স্থবিরতা নেমে এসেছে। ক্রেতারা আসতে পারছেন না। পণ্য পরিবহনও সম্ভব হচ্ছে না।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাষ কর্মকর্তা শেখ হারুনুর রশিদ বাংলানিউজকে জানান, রোববার সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে জোয়ার শুরু হয়েছে। দিনের সর্বোচ্চ জোয়ার হয়েছে বেলা ২টা ২১ মিনিটে। আবার রাত সোয়া ৯টায় জোয়ার শুরু হবে।
আগ্রাবাদেও জোয়ারের পানি
যথারীতি জোয়ারে হাঁটুপানি জমে গেছে আগ্রাবাদ, হালিশহরসহ নগরীর নিম্নাঞ্চলে। বেলা পৌনে তিনটায় হোটেল আগ্রাবাদের সামনের সড়কে দেখা যায় হাঁটুপানি। আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক, বেপারিপাড়া, এক্সেস রোড, শান্তিবাগ আবাসিক এলাকায়ও ছিল হাঁটুপানি। এ সময় দুর্ভোগে পড়েন নারী-শিশু-বৃদ্ধসহ পথচারীরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩১ ঘণ্টা, জুলাই ১৫, ২০১৮
এআর/টিসি