রোববার (০৮ জুলাই) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম ম্যাক্স হাসপাতালকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেন।
এরপর বেসরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান সমিতির সভাপতি ডা. আবুল কাশেম এ ঘোষণা দেন।
ডা. আবুল কাশেম বাংলানিউজকে বলেন, আমরা বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিকেরা অনেক কষ্টের মাধ্যমে একেকটা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছি।
পরিবেশ-পরিস্থিতির কারণে জেলা-উপজেলায় সব স্তরের প্রাইভেট-প্র্যাকটিসসহ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, বেসরকারি ক্লিনিকে চিকিৎসাসেবা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। যোগ করেন ডা. আবুল কাশেম।
তিনি বলেন, ‘সুষ্ঠুভাবে আমরা বেসরকারি হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো চালাতে চাই। আমাদের প্রতিষ্ঠানের ভুল-ভ্রান্তি আমরা সংশোধন করবো। ’
সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডা. লিয়াকত আলী খান জানান, হাসপাতালগুলোতে ভর্তি থাকা রোগীরা এ ঘোষণার আওতায় পড়বেন না; তাদের চিকিৎসা চলবে।
এছাড়া বেসরকারি চিকিৎসকরা প্রয়োজনে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে রোগীদের সেবা দিতে পারবেন বলে তিনি জানান।
চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. আজিজুর রহমান সিদ্দিকী বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমার দায়িত্ব সরকারি হাসপাতালগুলো দেখভাল করা। বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসাসেবা নিয়ে আমি কিছু বলতে চাই না। ’
ম্যাক্স’র ল্যাবে পরীক্ষা হয় না, রিপোর্ট হয়!
দুই বছর লাইসেন্সবিহীন ম্যাক্স হাসপাতালের ফার্মেসি
সিএসসিআরে এক লাইসেন্সে ২ ফার্মেসি!
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৪ ঘণ্টা, জুলাই ০৮, ২০১৮
এসবি/টিসি