রোববার (৮ জুলাই) র্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলমের অভিযানে উঠে এসেছে অভিনব জালিয়াতি ও প্রতারণার চিত্র।
অভিযানে সহযোগিতা দিচ্ছেন ঢাকার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রতিনিধি ডা. দেওয়ান মো. মেহেদি হাসান, ওষুধ প্রশাসন চট্টগ্রামের তত্ত্বাবধায়ক গুলশান জাহান প্রমুখ।
আটতলা ভবনের তৃতীয় তলায় রয়েছে ম্যাক্স হাসপাতালের রোগ নিরূপণ কেন্দ্র। সেখানে রোগীদের বিভিন্ন রিপোর্ট দেখে অসঙ্গতি পান মো. সারওয়ার আলম।
তিনি সাংবাদিকদের জানান, রোগীদের বেশিরভাগ পরীক্ষার রিপোর্ট পপুলার, এপিকসহ বাইরের ডায়গনস্টিক সেন্টার থেকে করে আনা। তারা বাইর থেকে রোগ নির্ণয় করে আনলেও তাদের নিজের নামে চালিয়ে দিতো। এমনকি যে ডাক্তার রিপোর্টটি তৈরি করতো তার সই না দিয়ে অন্য ডাক্তারের সই থাকতো।
তিনি জানান, কিছু কিছু রিপোর্টের স্যাম্পল তারা বিদেশেও পাঠিয়েছেন। সাধারণত কোনো স্যাম্পল বিদেশে পাঠাতে হলে সরকারের অনুমতি লাগে। এক্ষেত্রে তারা অনুমতি নেয়নি। যেটা সম্পূর্ণ বেআইনি।
পুরো হাসপাতাল ও ডায়গনস্টিক সেন্টার পর্যবেক্ষণ করে তারপর এই হাসপাতালের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া যায় সেটি দেখবেন বলে জানান তিনি।
সেই ম্যাক্স হাসপাতালে র্যাবের অভিযান
বাংলাদেশ সময়:১৩২০ ঘণ্টা, জুলাই ০৮, ২০১৮
জেইউ/টিসি