২০০২ সাল থেকে খাদ্যশস্যের আইপি চট্টগ্রাম থেকে ইস্যু করা হলেও সম্প্রতি উদ্ভিদ সংগনিরোধ বিধিমালা-২০১৮ মোতাবেক চট্টগ্রাম কার্যালয়ের পরিবর্তে কৃষি অধিদফতর ঢাকা থেকে আইপি ইস্যুর নির্দেশনা জারির পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রীকে চিঠি দিয়ে চেম্বার সভাপতি এ আহ্বান জানান।
একই আইনে উদ্ভিদ ও উদ্ভিদজাত পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে কোনো বিধিমালা লঙ্ঘন করলে বিশেষ ছাড়পত্র (এসআরও) দেওয়ার বিধানও রহিত করা হয় যা পুনর্বিবেচনার দাবি জানান চিটাগাং চেম্বার সভাপতি।
খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত শস্য যেমন: চাল, গম, ভুট্টা, বিভিন্ন ধরনের ডাল, তৈলবীজ, মসলা, তাজা ও শুকনা ফল ইত্যাদি আমদানিতে ঋণপত্র (এলসি) খোলার আগে আইপি নেওয়া বাধ্যতামূলক এবং এত বছর চট্টগ্রাম কার্যালয় থেকে এ আইপি ইস্যু করা হতো। কিন্তু উল্লেখিত বিধিমালা ও সাম্প্রতিক নির্দেশনার ফলে ঢাকাস্থ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর থেকে আইপি সংগ্রহ করা বৃহত্তর চট্টগ্রামের আমদানিকারকদের জন্য অত্যন্ত সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল।
মাহবুবুল আলম আমদানিকারকদের সুবিধার্থে উদ্ভিদ সংগনিরোধ উইং, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর, খামারবাড়ি, ফার্মগেট, ঢাকার পরিবর্তে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র থেকে আইপি ইস্যু কার্যক্রম পুনর্বহাল করতে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিয়ে এ অঞ্চলের ব্যবসায়ী সমাজের পক্ষ থেকে কৃষিমন্ত্রীর প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানান।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৮ ঘণ্টা, জুন ২৫, ২০১৮
এআর/টিসি