চমেক হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ইতিমধ্যে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগের বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অনুমতি দিয়েছে। জুলাইয়ের শেষের দিকে ১০৯ জন কর্মচারী হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগ ও ওয়ার্ডে কাজ করবেন।
হাসপাতালে বর্তমানে ৬০টি সিসি ক্যামেরা রয়েছে। কাজ ফাঁকি ও বখশিশের নামে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে আরও ৬০টি সিসি ক্যামেরা বসানো হবে। মোট ১২০ সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে তাদের কাজের তদারকি করা হবে।
প্রাথমিকভাবে যারা কাজ করবেন তাদের প্রত্যেকের গায়ে ‘স্বেচ্ছাসেবক’ লেখা পোশাক থাকবে। কাজের পরিধি বাড়লে তাদের পদোন্নতি দিয়ে ‘স্বেচ্ছাসেবক’ থেকে ‘সাদা মনের মানুষ’ লেখা পোশাক পরানো হবে। পাশাপাশি বেতনও বাড়ানো হবে।
চমেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. আখতারুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, দালালের মাধ্যমে বহুদিন ধরে চমেক হাসপাতালে বিনাবেতনে কাজ করছেন প্রায় ২৫০ জন কর্মচারী। তারা বখশিশের নামে রোগী ও রোগীর আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে জোর করে চাঁদাবাজি করতেন। তাই তাদের বাদ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ১০৯ জন কর্মচারী নিয়োগের বিষয়ে অনুমতি দিয়েছে। তারা বিভিন্ন বিভাগ ও ওয়ার্ডে কাজ করবেন। তারা ঠিকমতো কাজ করছে কিনা, তা তদারকি করতে আরও ৬০টি সিসি ক্যামেরা বসানো হবে। কাজে ফাঁকি দিলে যেমন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা থাকবে, তেমনি কাজের পরিধি বাড়লে বেতনও বাড়বে।
৬ প্যাথলজিস্টের অভাবে দিনে ৩০ লাখ টাকা হাতছাড়া!
বাংলাদেশ সময়: ১১৪০ ঘণ্টা, ২১ জুন ২০১৮
জেইউ/টিসি