এর মধ্যে বাস টার্মিনাল নির্মাণে ব্যয় ১ হাজার ২৩০ কোটি ৭৩ লাখ এবং নিবাস নির্মাণে ব্যয় হবে ২৩৩ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।
চসিক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বুধবার (২০ জুন) কেবি আবদুচ ছত্তার মিলনায়তনে ৩৫তম সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বাস টার্মিনালটি নির্মিত হলে নগরে চলাচলরত বাস, ট্রাকগুলো একট স্থায়ী জায়গায় রাখা ও পার্কিংয়ের ব্যবস্থা হবে। এতে যানজটও কমে আসবে।
সভা পরিচালনা করেন চসিকের সচিব মোহাম্মদ আবুল হোসেন। সভায় স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতিরা নিজ নিজ কমিটির কার্যবিবরণী উপস্থাপন করেন।
মেয়র বলেন, রাস্তায় যত্রতত্র ফিটনেসবিহীন টেম্পু চলাচলের অনুমোদন থাকায় পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে।
তিনি জনস্বার্থে এ সব অনুমোদনহীন গাড়ি চলাচল বন্ধে বিআরটিএ ও মেট্রোপলিটন পুলিশকে ব্যবস্থা নিতে বলেন।
মেয়র চসিকের বর্তমান পরিষদের ৩ বছর পূর্তি উপলক্ষে আগামী ২৫ জুলাইয়ের মধ্যে নিজ নিজ ওয়ার্ডের কাউন্সিলরদের করপোরেশনের বাস্তবায়ন করা ওয়ার্ডভিত্তিক উন্নয়ন কার্যক্রমের সচিত্র প্রতিবেদন নাগরিক সমাবেশের মাধ্যমে তুলে ধরার আহ্বান জানান।
মেয়র নগরের সড়কগুলোতে ৮০ হাজার এলইডি বাতি লাগানো হয়েছে বলে তথ্য দেন।
সড়ক মেরামতে কাজ করছে ২৫০ শ্রমিক
সাম্প্রতিক অতিবর্ষণে নগরীর ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট মেরামতে বুধবার (২০ জুন) থেকে চসিক কাজ শুরু করেছে। চসিকের নিজস্ব অ্যাসফল্ট প্ল্যান্ট ব্যবহারের মাধ্যমে করপোরেশনের ৯টি ডিভিশন এ কাজ করছে।
৭ দিনের মধ্যে নগরীর ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাগুলো চলাচলের উপযোগী করার লক্ষ্যে করপোরেশনের নিজস্ব কর্মীসহ ২৫০ জন শ্রমিক কাজ করছে।
মেয়র নাগরিক দুর্ভোগ লাঘবে গুণগতমান অক্ষুণ্ন রেখে চলমান সড়ক মেরামতের কাজ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে প্রকৌশলীদের তদারকির নির্দেশ দিয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫০ ঘণ্টা, জুন ২০, ২০১৮
এআর/টিসি