নিখোঁজ সবাই বাঁশখালী উপজেলার পুঁইছড়ি ইউনিয়নের বহদ্দারহাট জলদাস পাড়া ও শেখেরখীল হিন্দু পাড়া এবং কক্সবাজারের চকরিয়া ও কুতুবদিয়া উপজেলার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
নিখোঁজ ফিশিং ট্রলারের মালিক বাঁশখালীর পুঁইছড়ি ইউনিয়নের বহদ্দারহাট জলদাস পাড়া হরিধর জলদাস বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ‘এফবি জহরলাল’ নামের ফিশিং ট্রলারটি গত ৩০ মে বিশ মাঝিমাল্লা নিয়ে গভীর সাগরে মাছ ধরতে যায়। পরে বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে ট্রলারটি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সালাহউদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, 'নিখোঁজ ফিশিং ট্রলারের খোঁজে সাগর ও আশপাশের উপকূলীয় এলাকায় যৌথভাবে আমাদের উদ্ধার কাজ চলমান রয়েছে। পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসন, কোস্ট গার্ড একযোগে নিখোঁজ মাঝিমাল্লাদের খোঁজে তৎপর রয়েছে। ’
নিখোঁজের বিষয়ে ফিশিং ট্রলার মালিক থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন বলেও জানান ওসি।
নিখোঁজ মাঝিমাল্লারা হলেন-সুবল জলদাস, সৌরভ জলদাস, ভুলুরাম জলদাস, তপন দাশ, অসীম জলদাস, জিয়া জলদাস, রিটন কান্তি দাশ, উপেন্দ্র দাশ, সজল কান্তি দাশ, মো. মোস্তফা আলী, ভিমু রাম দাশ, কর্ন মাছি, মৃদুল কান্তি দাশ, শিমূল দাশ, অনিল কান্তি দাশ, ব্রহ্মাপদ দাশ, নিরঞ্জন দাশ, মদন জলদাস, বিমল কান্তি দাশ ও মঈন উদ্দিন ড্রাইভার।
বাংলাদেশ সময়: ১১০৫ ঘণ্টা, জুন ১৯, ২০১৮
এসবি/টিসি