ঢাকা, শুক্রবার, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৮ রমজান ১৪৪৫

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইডিইউকে ধন্যবাদ জানালো ইউজিসি

চট্টগ্রাম প্রতিদিন ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১১০৩ ঘণ্টা, মে ২২, ২০১৮
ইডিইউকে ধন্যবাদ জানালো ইউজিসি ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি (ইডিইউ)

চট্টগ্রাম: নির্ধারিত সময়ের মধ্যে স্থায়ী ক্যাম্পাস গড়ে তুলে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করায় চট্টগ্রামের ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটিকে (ইডিইউ) ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বা ইউজিসি।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০১০ অনুযায়ী শিক্ষা কার্যক্রম নিজস্ব ক্যাম্পাসে (স্থায়ী ভবন) স্থানান্তর করায় ইডিইউর চেয়ারম্যান বরাবরে পাঠানো এক স্মারক চিঠিতে এই ধন্যবাদ জ্ঞাপনের কথা জানিয়েছেন ইউজিসির চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নান।

এতে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ২০০৬ সালের ২৩ অক্টোবর তারিখে চট্টগ্রামের ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি স্থাপন ও পরিচালনার সাময়িক অনুমতি প্রদান করা হয়।


 
পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পত্রের নির্দেশনা অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম নিজস্ব ক্যাম্পাসে স্থানান্তর করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম নিজস্ব ক্যাম্পাসে পরিচালনা করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি।

   
ইউজিসির আনুষ্ঠানিক চিঠি পেয়ে গুণগত মান নিশ্চিত করার পথচলায় ইডিইউ নতুনভাবে অনুপ্রেরণা পেয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান।
 
তিনি বলেন, যান্ত্রিক শহরের ভিতর একেবারে কোলাহলমুক্ত পরিবেশে স্থায়ী ক্যাম্পাস পেয়ে দারুণ খুশি ইডিইউর শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। উচ্চশিক্ষায় একধাপ এগিয়ে যেতে আমরা দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছি।  
প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান ও স্থায়ী ক্যাম্পাসের সিইও সাঈদ আল নোমান বলেন, ইউজিসির দেয়া সময়ের মধ্যেই আমরা স্থায়ী ক্যাম্পাসের নির্মাণকাজ শেষ করতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছি। শত সীমাবদ্ধতা থাকা সত্বেও কাজ কখনও বন্ধ থাকেনি।
 
প্রসঙ্গত, নগরের খুলশীর পূর্ব নাসিরাবাদ সংলগ্ন নোমান সোসাইটিতে পাহাড়ের পাদদেশে নিজস্ব জমিতে গড়ে উঠেছে কারুকার্যে ভরা ইডিইউর স্থায়ী ক্যাম্পাস। যা পড়ুয়াদের এখন নতুন ঠিকানা।
 
৮ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করা ছাড়াও এখানে আরও রয়েছে বিশাল ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ৫০/৬০ হাজার বই রাখার সুদৃশ্য দ্বি-তল লাইব্রেরী, অত্যাধুনিক ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাব, সর্বোচ্চ ৩৫ শিক্ষার্থীর লেকচার শোনার পৃথক শ্রেণি কক্ষ, ইনডোর গেমস, চমৎকার ক্যাফেটোরিয়া, সাংস্কৃতিক চর্চার জন্য খোলা আকাশের নিচে গড়ে তোলা বড় আকারের এমফি থিয়েটারসহ অনেক কিছু।

বাংলাদেশ সময়: ১৭০৩ ঘণ্টা, মে ২২, ২০১৮
এমআর/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।