সোমবার (২১ মে) দুপুরে পৌরকর বকেয়া ও ২০১৭-২০১৮ সাল পর্যন্ত হালনাগাদ গৃহকর এবং রেইট আদায় গতিশীল করার লক্ষে সরকারি ও ব্যক্তি মালিকানাধীন হোল্ডারদের সঙ্গে বৈঠকে চসিকের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন এসব কথা বলেন।
এসময় বকেয়া পৌরকর পরিশোধে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি প্রতিষ্ঠান সমূহের দায়িত্বশীলদের প্রতিও অনুরোধ জানান তিনি।
বৈঠকে চট্টগ্রাম নগরস্থ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ, রেলপথ মন্ত্রনালয়, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, বস্ত্র ও পাঠ মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয় এবং ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান জেমিসন রেডক্রিসেন্ট মাতৃসদন হাসপাতাল ও রক্ষদান কেন্দ্র, চট্টগ্রাম আইনজীবি সমিতি, সুলতান আহমদ দেওয়ান, গোলাম মাওলা, করিম পাইপ মিলস লিমিটেড, আবু জাফর চৌধুরী, ডা. ফজলুল হাজেরা কলেজ, পিএইচ আমিন একাডেমির প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
এসময় আমিন জুটমিলের বকেয়া ও হালনাগাদ পৌরকর থেকে ১২ লাখ ৬০ হাজার টাকার একটি চেক মেয়রের হাতে তুলে দেন।
বকেয়া গৃহকর ও রেইট সম্পর্কিত মতবিনিময় সভায় চসিকের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ড. মুস্তাফিজুর রহমান, রাজস্ব বিভাগের টিও, ডিটিও ও সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সমূহের প্রতিনিধি এবং ৮টি ব্যক্তি মালিকানাধীন সংস্থার দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৩ ঘণ্টা, মে ২১, ২০১৮
এসবি/টিসি