ঢাকা, মঙ্গলবার, ১০ বৈশাখ ১৪৩১, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চবির জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের উৎসব সম্পন্ন

চট্টগ্রাম প্রতিদিন ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৩২৮ ঘণ্টা, মে ১৪, ২০১৮
চবির জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের উৎসব সম্পন্ন চবির জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের উৎসবে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

চট্টগ্রাম: ‘সুন্দর আগামীর জন্য’ এ প্রত্যয়ে শেষ হলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়ো-টেকনোলজি ফেস্টিভ্যাল।

সায়েন্টিফিক পোস্টার প্রদর্শনী, কুইজ, পপুলার সায়েন্স টক, ক্রিকেট, জিইবি অ্যাওয়ার্ড প্রদান, ডকুমেন্টারি প্রদর্শন ও সাংস্কৃতিক আয়োজন ছিল উৎসবে।   

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের জিইবি ফেস্টিভ্যালের সমাপনী অনুষ্ঠান রোববার (১৩ মে) সকালে জীববিজ্ঞান অনুষদের গ্যালারিতে অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন চবি জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. মাহবুবুর রহমান।
 অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার ছিলেন বিসিএসআইআরের পরিচালক মাহমুদা খাতুন ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের পেডিয়াট্রিক বিভাগের প্রফেসর ডা. বাসনা মুহুরী।

উপাচার্য বলেন, নবীন শিক্ষার্থীরা আমাদের সম্পদ এবং দেশের উত্তরসূরি। স্বাধীন জাতি হিসেবে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে অনন্য উচ্চতায় সমাসীন।  বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ সফলভাবে মহাকাশে উৎক্ষেপণের মাধ্যমে বাংলাদেশ এখন স্যাটেলাইট ক্লাবের গর্বিত সদস্য। শিক্ষা, চিকিৎসা, তথ্যপ্রযুক্তি, বিনোদনসহ সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ নতুন যুগে পদার্পণ করতে সক্ষম হয়েছে।  এ অর্জন ও সমৃদ্ধি অধিকতর কার্যকর করতে আমাদের প্রয়োজন সুদক্ষ ও আলোকিত মানবসম্পদ।

জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সভাপতি ড. এসএম রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিভাগের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আল ফোরকান ও সহযোগী অধ্যাপক ড. লায়লা খালেদা (আঁখি)।

সংবর্ধনা দেওয়া হয় সম্প্রতি বিশ্বের তিনটি স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করা বিভাগের শিক্ষক এএম মাসুদুল আজাদ চৌধুরী, লায়লা খালেদা এবং আদনান মান্নানকে।

অ্যাওয়ার্ড অব এক্সিলেন্স অর্জন করেন আফরিন সুলতানা চৌধুরী, হাবিবুল হাসান মজুমদার, আসমাউল হুসনা, রাহি হাসান, জান্নাতুল নাইমা, মোহাব্বাত হোসেন, ফাহমিদা বিনতে ওয়ালি, মাহাদিয়া কুমকুম, মৌসুমি ভৌমিক এবং নাবিলা রহমান।   

নবীন শিক্ষার্থীদের পক্ষে সুমাইয়া হাফিজ এবং বিদায়ীদের পক্ষে মো. আনিসুর রহমান, জান্নাতুন নাইমা ও মাহাদীয়া কুমকুম বক্তব্য দেন। বিভাগের শিক্ষক ড. আদনান মান্নানের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয় কুইজ কনটেস্ট।  এতে চ্যাম্পিয়ন হয় আনবিটেবল ১২ থার্ড ইয়ার।

সবশেষে ছিল মুক্তিযোদ্ধা ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণীকে উৎসর্গিত সাংস্কৃতিক উৎসব। এ পর্বে অংশ নেন দীপ্ত, মামুন, সায়ন্তন, শামিমা, জাকিয়া, বেরুনি, মইন, অংজেসু, অর্পণ, জান্নাত, নাফিসা, তুলি, মুন্না, নাহিয়ান, অপু, সোহেল, সালসাবিল, ইমরান, ফাহিম, আকসানুর, নাফিজ, সাফায়াত, আরেফিন, আল শাহরিয়ার, আশিকুর, জিদান, শ্রেয়া, মিম, ইকরা, নওরিন, পার্থ, পূর্ণতা, নাসিফ, পূজা, কীর্তিমান, পবিত্র, সামিয়া, আনিকা, রুমি, আসমা, রিমি, প্রশান্ত, ইকবাল, অপু, মিফতাহ, প্রমা, পান্না, মুন্না, তাওসিফ, তান্নি, প্রিয়া, জাকিয়া, শুভ্রজিত ও রাহি।    

বাংলাদেশ সময়: ১৯১৪ ঘণ্টা, মে ১৪, ২০১৮
এআর/টিসি

 

 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।