নগরের আগ্রাবাদের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের বঙ্গবন্ধু কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠেয় সেমিনারে তিনটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হবে।
এর মধ্যে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের জাতীয় কমিটির বিশেষজ্ঞ সদস্য প্রফেসর ড. ইকবাল রউফ মামুন ‘নিরাপদ খাদ্য ও জনস্বাস্থ্য: বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট’, পল্লী কর্মসংস্থান সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) মহাব্যবস্থাপক ড. শরীফ আহমদ চৌধুরী ‘নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন ও সুপেয় পানি সরবরাহে পিকেএসএফ’ এবং ফুড অ্যান্ড অ্যাগ্রিকালচার অর্গানাইজেশনের (এফএও) সিনিয়র জাতীয় উপদেষ্টা প্রফেসর ড. শাহ মনির হোসেন ‘ডেভেলপিং এ ফুড সেফটি কালচার ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রবন্ধ রয়েছে।
আলোচনা করবেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সদস্য রোকনোদ্দৌলাহ, ঢাকার ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান প্রীতি চক্রবর্তী, ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশান ফ্যাকাল্টির ডিন ড. রায়হান ফারুক প্রমুখ।
বৃহস্পতিবার (২৬ এপ্রিল) চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানান বন্ডিংয়ের সাধারণ সম্পাদক ও সেমিনার আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মনির উদ্দিন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক বেণু কুমার দে, ড. নূ ক ম আকবর হোসেন, অধ্যাপক ইদ্রিস আলী, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি নাজিমুদ্দীন শ্যামল, সিনিয়র সাংবাদিক সালাহউদ্দিন মো. রেজা, মাহফুজুল হক, মরিয়ম ইসলাম, নূরুল আনোয়ার, জাহেদুল কবির, নাজমুল আলিম সাদেকী প্রমুখ।
প্রফেসর ড. মনির উদ্দিন বলেন, খাদ্য অনিরাপদ ও পুষ্টিগুণ অপর্যাপ্ত হলে মানব স্বাস্থ্যের ঝুঁকি মারাত্মক পরিণতি বয়ে আনবে। বৈশ্বিক মানদণ্ডে নিরাপদ উপায়ে খাদ্যপণ্য উৎপাদন, মান নিয়ন্ত্রণ, মজুদ, সরবরাহ, বিপণন ও গ্রহণ পরিপূর্ণভাবে বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া। নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ অতীব গুরুত্বপূর্ণ। খাদ্যদূষণ ও ভেজাল এক নয়। খাদ্যে ভেজাল মেশানো অনৈতিক এবং তা অবশ্যই কঠোর আইনি প্রক্রিয়ায় নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। রাস্তার ধারে অনিয়ন্ত্রিত খাবারের দোকান সম্পূর্ণ অনিরাপদ ও স্বাস্থ্যঝুঁকির আশঙ্কা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৬, ২০১৮
এআর/টিসি