চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার ভেটেরিনারি সার্জন ডা. শাহাদাত হোসেন শুভ বাংলানিউজকে বলেন, বাংলাদেশে সবচেয়ে ছোট জাতের হরিণ হচ্ছে মায়া হরিণ। লাউয়াছড়া, মিরসরাই-সীতাকুণ্ড ও পার্বত্য চট্টগ্রামে এ জাতের কিছু হরিণ থাকলেও বিলুপ্তপ্রায়।
বছর দুয়েক আগে আহত অবস্থায় মিরসরাই এলাকা থেকে এক ব্যক্তি একটি স্ত্রী মায়া হরিণ এনেছিল। আমরা সেটিকে সুস্থ করে আগে থেকে থাকা দুটি পুরুষ মায়া হরিণের খাঁচায় রাখি।
১৯৮৯ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় বর্তমানে অর্ধশতাধিক প্রজাতির দেশি-বিদেশি পশুপাখি রয়েছে। মায়া হরিণ ছাড়াও চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় চিত্রা ও সাম্বার হরিণ রয়েছে। সুন্দরবনের চিত্রা হরিণ চিড়িয়াখানার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই আছে। বর্তমানে চিত্রা পরিবারে সদস্য ১২। সাম্বার হরিণজোড়া ২০০৫ সালে ডুলাহাজরা সাফারি পার্ক থেকে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় আনা হয়। ২০১৫ সালের দিকে মায়া হরিণ আসে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায়। নতুন শাবকসহ এ পরিবারে সদস্য ৪টি উন্নীত হলো।
ধুলো উড়িয়ে ছোটাছুটি আফ্রিকান জেব্রাগুলোর
চট্টগ্রামে নতুন অতিথি উটপাখি, আসছে ক্যাঙারু
৩৩ লাখ টাকায় রয়েল বেঙ্গল এলো আফ্রিকা থেকে
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ২০, ২০১৮
এআর/টিসি