রানার্স আপ হয়েছেন রানা সরকার। ছাত্রীদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন খাদিজা বেগম আর রানার্স আপ কণা অধিকারী।
প্রতিযোগিতার মূল আকর্ষণ ১০০ মিটার স্প্রিন্টে প্রথম স্থান অধিকার করে দ্রুততম মানব ও মানবী হয়েছেন শ্রীকান্ত বিশ্বাস ও সূচিতা চাকমা।
ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বৃহস্পতিবার (২২ মার্চ) সিভাসুর নবম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হলো।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন প্রফেসর মো. আ. হালিম, পোল্ট্রি রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের পরিচালক প্রফেসর ড. পরিতোষ কুমার বিশ্বাস, রেজিস্ট্রার মীর্জা ফারুক ইমাম, প্রক্টর প্রফেসর গৌতম কুমার দেবনাথ, ছাত্রকল্যাণ পরিচালক প্রফেসর ড. শারমিন চৌধুরী, শারীরিক শিক্ষা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো. মজিবুর রহমান প্রমুখ।
প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ বলেন, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড মানুষের মন ও শরীর ভালো রাখে। তাই আমরা প্রতিবছর এ ধরনের প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকি। এটা আমাদের জন্য একটি আনন্দোৎসব। আমি আশাকরি এই প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে নতুন নতুন ক্রীড়াবিদ বেরিয়ে আসবে এবং বিভিন্ন পর্যায়ের খেলায় তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম উজ্জ্বল করবে।
প্রতিযোগিতার বিভিন্ন ইভেন্টে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন উপাচার্য।
বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন শারীরিক শিক্ষা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মো. মজিবুর রহমান।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৫ ঘণ্টা, মার্চ ২২, ২০১৮
এআর/টিসি