এ সময় বাড়ির লোকজনকে জিম্মি করে আলমারি ভেঙে ৬ ভরি স্বর্ণালংকার, ৩০ হাজার টাকা, ১০টি মোবাইল ফোন সেটসহ মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে যায় ডাকাতরা।
শাহ আলমের ছেলে রাফসান বাংলানিউজকে বলেন, আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা।
ডাকাতির ঘটনায় শাহ আলম উদ্বিগ্ন জানিয়ে তার ছেলে জানান, এ ঘটনায় বাবা মামলা করতে রাজি হচ্ছেন না। ডাকাতরা ফের হামলা চালানোর আশঙ্কায় তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল কবির বাংলানিউজকে বলেন, স্থানীয় সূত্রে খবর পেয়ে আমরা ওই বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়েছি। এ ঘটনায় বাড়ির মালিককে মামলা করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যদি তিনি মামলা করেন তবে আমাদের পক্ষ থেকে তদন্ত করে ডাকাতদের চিহ্নিত করা সহজ হবে। আমরা নিজস্ব উদ্যোগে ডাকাতদের গ্রেফতারে প্রচেষ্টা চালাচ্ছি। রাতে পুলিশি টহল বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৫ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০১৮
এআর/টিসি