রোববার (১৮ মার্চ) বিকেলে নগরীর থিয়েটার ইনস্টিটিউট চট্টগ্রাম (টিআইসি) মিলনায়তনে মহানগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন সভায় বলেন, আমাদের আরামকে হারাম করে ২১ মার্চ প্রমাণ করতে হবে আমরা চট্টগ্রামবাসী জননেত্রী শেখ হাসিনার পাশে আছি।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রামের উন্নয়নে অত্যন্ত আন্তরিক যার ফলে গত ৯ বছরে চট্টগ্রামসহ সারা দেশে যে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে তা ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে থাকবে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, চট্টগ্রামবাসী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞ। চট্টগ্রামের উন্নয়নগুলো আজ দৃশ্যমান। আমাদের প্রতিটি ঘরে ঘরে গিয়ে শেখ হাসিনার উন্নয়নের বার্তা পৌঁছে দিতে হবে।
সামনে জাতীয় নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় দলকে গুছিয়ে দলের বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে। কারণ পরাজিত শত্রুরা ওঁৎপেতে আছে। সেই অশুভ শক্তি যাতে মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে না পারে সেদিকে আমাদের সর্তক থাকতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সংগঠনকে তৃণমূল পর্যায় থেকে গতিশীল করতে হবে। এ থেকে বিচ্যুত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। মঙ্গলবারের মিছিল-সমাবেশের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বিশেষ পর্যবেক্ষণ টিম এখন থেকে নজরদারি করবে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন সহ সভাপতি নঈম উদ্দিন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সুনীল কুমার সরকার, ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, এম জহিরুল আলম দোভাষ, আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বদিউল আলম, এমএ রশিদ, উপদেষ্টা এনামুল হক চৌধুরী, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, শফিকুল ইসলাম ফারুক, অ্যাডভোকেট ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, চন্দন ধর, মশিউর রহমান চৌধুরী, মো. হোসেন, জহুর আহমদ, আবদুল আহাদ, আবু তাহের, ডা. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার মানস রক্ষিত, শহিদুল আলম, জহরলাল হাজারী, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, ১৫ থানা আওয়ামী লীগ ও ৪৪ সাংগঠনিক ওয়ার্ডের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, আহ্বায়ক, যুগ্ম আহ্বায়কসহ সহযোগী সংগঠনের নেতারা।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৩ ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০১৮
এআর/টিসি