মঙ্গলবার বিকেলে নগরীর মেহেদীবাদে তাঁর বাসভবনে অনুষ্ঠিত প্রস্তুতি সভায় এসব কথা বলেন। নগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির যৌথ উদ্যোগে এ সভার আয়োজন করা হয়।
আমীর খসরু বলেন, আমরা দেখেছি বিগত দুই মাসে লালদীঘিতে অনেকগুলো দল সমাবেশ করেছে। এমনকি সরকারি দল আওয়ামী লীগও কয়েকটি সমাবেশ করেছে।
‘দেশে যদি সংবিধান থাকে, নাগরিক অধিকার থাকে, তাহলে অবশ্যই লালদীঘিতে সমাবেশের অনুমতি দিতে হবে। কারণ নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার অধিকার কারো নেই। ’
আমির খসরু বলেন, আমরা গণতন্ত্রের পথ বেছে নিয়েছি, তাই আমাদের ভয় নেই। এই পথই হচ্ছে মুক্তির পথ। কেউ যদি গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে চলে, ফ্যাসিষ্টের পথে হাঁটে, আইনের শাসনের বিপরীতে চলে, তাহলে জনগণের কাছে জবাব দিতে হবে।
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়ারপার্র্সনের উপদেষ্টা বেগম রোজী কবীর, এস এম ফজলুল হক। প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির চট্টগ্রাম বিষয়ক সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম।
দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব জাফরুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্করের সঞ্চালনায় সভায় বিএনপির পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ডা. মহসিন জিল্লুর, সহসাংগঠনিক সম্পাদক হারুন উর রশিদ, সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তফা কামাল পাশা, উদয় কুসুম বড়ুয়া, নগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবু সুফিয়ান, সহসভাপতি এম এ আজিজ, মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, উত্তর জেলা বিএনপি নেতা এম এ হালিম, চাকসু ভিপি মোহাম্মদ নাজিম, অধ্যাপক ইউনুস গণি চৌধুরী, নাজিমুর রহমান, সাবেক চেয়ারম্যান মো. ইদ্রিস, দক্ষিণ জেলা বিএনপি নেতা অধ্যাপক শেখ মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, এনামুল হক এনাম, এস এম সাইফুল আলম, ইঞ্জিনিয়ার বেলায়েত হোসেন, নুরুল আমিন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, ডা. খুরশিদ জামিল, আবু তাহের মাঈনুদ্দিন মাহমুদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৯ঘণ্টা, মার্চ ১৩, ২০১৮
এমইউ/টিসি