সোমবার (১২ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে স্কুলছাত্র, অভিভাবকসহ সর্বস্তরের কযেক হাজার এলাকাবাসী হাটহাজারী-নাজিরহাট সড়ক ও স্কুল প্রাঙ্গণে অবস্থান নেন। এ সময় উভয় পাশে শত শত গাড়ি আটকা পড়ে।
বিক্ষোভকারীরা ‘আপনের দুই গালে জুতা মার তালে তালে’, ‘ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, ধর্ষকের ফাঁসি চাই’, ‘আপনের দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
স্কুলের সেপটিক ট্যাংকে ছাত্রীকে ফেলে দিলেন দপ্তরি!
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া একজন তরুণ বলেন, ১৯৩৩ সালে কাটিরহাট উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
আরেকজন তরুণ বলেন, ঘটনার পর থেকেই পুলিশ রহস্যজনক ভূমিকা পালন করছে। এতে জনমনে ক্ষোভ বাড়ছে।
হাটহাজারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বেলাল উদ্দিন জাহাঙ্গীর বাংলানিউজকে জানান, আমি কাটিরহাট আছি। কিছু তরুণ-যুবক স্কুলের সামনে জড়ো হয়েছিল। অবরোধ নেই।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, নির্যাতনের শিকার শিশুটি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাধীন রয়েছে। ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আপন চন্দ্রকে আমরা গ্রেফতার করেছি। তার বিরুদ্ধে মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৪ ঘণ্টা, মার্চ ১২, ২০১৮
এআর/টিসি