ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ হোসেন মুরাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডায়মন্ড সিমেন্টের পরিচালক লায়ন হাকিম আলী।
চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্রের সভাপতি সোহেল মুহাম্মদ ফখরুদদীন সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন অধ্যক্ষ ড. মোহাম্মদ সানাউল্লাহ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের প্রখ্যাত লেখক ও ইতিহাসবিদ ড. দেবব্রত দেবরায়, চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেন, অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী আইনবিদ ড. মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন খান, ভারতের ত্রিপুরা আকাশ বাণীর প্রখ্যাত সংগীত শিল্পী স্বর্নিমা রায়, বিশিষ্ট ব্যাংকার দুলাল কান্তি বডুয়া, পুলিশের সাবেক এডিসি মুক্তিযোদ্ধা কবি জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের মহাসচিব কামাল উদ্দিন, ব্যবসায়ী আহসানুল কবির, আনন্দ মাল্টিমিডিয়া ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অধ্যক্ষ মো. ইউনুস কুতুবী, চট্টগ্রাম নটরডেম স্কুল অ্যান্ড কলেজের উপাধ্যক্ষ আবুল কাসেম, কধুরখীল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাবুল কান্তি দাশ, সাংবাদিক একেএম আবু ইউসুফ, সাংবাদিক আবদুল মান্নান, ডা. মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন, অমর কান্তি দত্ত, ফারজানা নাসরিন, সদস্যসচিব রাজিব দত্ত, মাস্টার রহিম উদ্দিন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, মোস্তফা বেগম স্মৃতি বৃত্তি পরীক্ষাটি মায়ের প্রতি সম্মান ও মর্যাদার প্রতীক।
লায়ন হাকিম আলী বলেন, মেধাবী শিক্ষার্থীরা শিক্ষার উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমাদের এ প্রজন্মের মেধাবী শিক্ষার্থীরা আধুনিক পৃথিবীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে যুগোপোযুগী শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে বাঙালি জাতির ইতিহাসকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরবেন। সে ক্ষেত্রে শিক্ষকদের পাশাপাশি অভিভাবকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে। স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসায় আমাদের ছেলেমেয়েরা কী পড়ছে, কী করছে তা নজর রাখতে হবে। শিক্ষার্থীরা যেন বিপদগামী না হয় সেই বিষয়ে নজর দেওয়া জরুরি।
মোস্তফা বেগম স্মৃতি বৃত্তি পরীক্ষায় চট্টগ্রাম নগর ও জেলার পটিয়া, কর্ণফুলী উপজেলা, বোয়ালখালী, রাউজান, হাটহাজারীসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১২ শতাধিক শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে থেকে ২৮০ জন উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীকে অনুষ্ঠানে সম্মাননা সনদ, ক্রেস্ট, উপহারসামগ্রী ও নগদ অর্থ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২১২২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৪, ২০১৮
এআর/টিসি