শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) নগরীর রামপুর ওয়ার্ডে সরকারের প্রচারপত্র বিতরণের সময় তিনি একথা বলেন।
ফরিদ মাহমুদ বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশে উন্নয়নের যে কর্মযজ্ঞ শুরু করেছেন তা দেশকে কয়েক দশক এগিয়ে দেবে।
চট্টগ্রামের উন্নয়নে সরকারের কর্মকাণ্ড তুলে ধরে তিনি বলেন, ৩১৮ কোটি টাকা ব্যয়ে মুসলিম হল থেকে ডিসি হিল পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স হবে।
‘পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত কয়েক বছরের মধ্যে বদলে যাবে। দোহাজারি থেকে ঘুমধুম পর্যন্ত রেললাইন হচ্ছে। এতে রেল যোগাযোগ ও আন্ত:দেশীয় বাণিজ্যের এক বিশাল দুয়ার খুলে যাচ্ছে। ’
উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরে ফরিদ মাহমুদ বলেন, ‘এত উন্নয়নের পরও নৌকা ছাড়া অন্য কোন প্রতীকে জনগণ কেন ভোট দেবে ? জনগণের উপর আমাদের আস্থা আছে। জনগণের ভালোবাসায় বারবার নৌকা জয়ী হয়েছে। আগামী নির্বাচনেও হবে। ’
রামপুর ওয়ার্ডের মাদার্য্যাপাড়া জামে মসজিদে জুমার নামাজের পর প্রচারপত্র বিলি ও গণজমায়েতে উপস্থিত ছিলেন মসজিদ পরিচালনা কমিটির মোতোয়াল্লি হাজী আমির উল্লাহ, নগর আওয়ামী লীগ নেতা জহির উদ্দিন বাবর, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সদস্য আকরাম হোসেন সবুজ, সমাজসেবক হাজী মফিজুর রহমান, হাজী আবদুর রহিম ভূঁইয়া, মোহাম্মদ হোসেন মেম্বার, নাজির মিয়া, আবুল কালাম, নাছির উদ্দিন, নগর যুবলীগের সদস্য এস এম সাঈদ সুমন, সাইফুর রহমান পলাশ, শেখ নাছির আহমেদ, দেলোয়ার হোসেন দেলু এবং নগর যুবলীগ নেতা আশরাফুল গণি।
এর আগে মসজিদে প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর আত্মার শান্তি কামনায় মিলাদ ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে যুবলীগ নেতাদের সঙ্গে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল আলম দুলাল, ইমাম মাওলানা ছালেহ আহমেদ, মোয়াজ্জিন মাওলানা নাজিম উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
এরপর উপস্থিত লোকজনের হাতে ‘উন্নয়নের দীপ্তশিখা, জননেত্রী শেখ হাসিনা’ শীর্ষক প্রচারপত্র তুলে দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১২, ২০১৮
আরডিজি/টিসি