তিনি বলেন, মসজিদ মন্দির প্যাগোডার উন্নয়নে সরকার দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে। মানবতার কল্যাণে কাজ করার মাধ্যমে সমাজকে আলোকিত করা যায়।
পটিয়ার ঊনাইনপুরা গ্রামবাসীর উদ্যোগে সোমবার (৮ জানুয়ারি) ঊনাইনপুরা সুখলাল-সুবেদার মঠ প্রাঙ্গণে আয়োজিত সর্দ্ধম সভায় বিশেষ জ্ঞাতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
বুদ্ধ প্রতিবিম্বের জীবন্যাস, নবরূপে সংস্কার করা ঊনাইনপুরা সুখলাল-সুবেদার মঠ (মন্দির) উৎসর্গ, আর্য্যশ্রাবক জ্ঞানীশ্বর মহাস্থবিরের ১৩০তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে গণপ্রব্রজ্যা ও পাঁচ দিনব্যাপী পটঠান পাঠের সমাপনী অনুষ্ঠানে আর্শীবাদক ছিলেন বাংলাদেশি বৌদ্ধদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় গুরু সংঘরাজ ড. ধর্মসেন মহাস্থবির।
প্রধান অতিথি ছিলেন সত্যপ্রিয় মহাস্থবির। উদ্বোধক ছিলেন ড. সংঘপ্রিয় মহাস্থবির, প্রধান সর্দ্ধমদেশক ছিলেন লোকজিৎ থের। বিশেষ সর্দ্ধমদেশক ছিলেন এল অনুরুদ্ধ মহাস্থবির। বিশেষ অতিথি ছিলেন শীলরক্ষিত মহাস্থবির।
জয়সেন ভিক্ষুর সঞ্চালনায় পঞ্চশীল প্রার্থনা করেন ব্যাংকার রঞ্জন বড়ুয়া। স্বাগত বক্তব্য দেন প্রণব বড়ুয়া অর্ণব। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন সাবেক যুগ্ম সচিব কনক কান্তি বড়ুয়া, অরবিন্দ বড়ুয়া, মিলিন্দরাজ বড়ুয়া, নিত্যময় চৌধুরী, তরুণ কান্তি বড়ুয়া, জীবেন্দু বিকাশ বড়ুয়া, তুষিত বড়ুয়া, এ্যাপোলো বড়ুয়া ফুলু প্রমুখ।
ওইদিন সকালে পটঠান পাঠের সমাপনীতে সদ্ধর্মদেশনা দেন বিনয়ালংকার ভিক্ষু, উপতিষ্য ভিক্ষু, মুদিতাপাল ভিক্ষু। এ সময় পটঠান পাঠে অংশ নেওয়া ভিক্ষুদের সম্মাননা জানানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১০, ২০১৮
এআর/টিসি