বন্দরনগরীর কর্ণফুলী নদীর তীরে গড়ে ওঠেছে দেশের অন্যতম শুঁটকিপল্লি।
নদীর উত্তর-দক্ষিণ তীরঘেঁষা বাকলিয়া, ইছানগর, ডাঙ্গারচর, কর্ণফুলী ঘাট ও জুলধায় গড়ে উঠেছে বিশাল এ কর্মযজ্ঞ।
চট্টগ্রাম: দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে আছে চট্টগ্রামের শুঁটকির খ্যাতি। কর্ণফুলী ছাড়াও বিভিন্ন নদী ও বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী চট্টগ্রামের শুঁটকির রয়েছে সুনাম।
বন্দরনগরীর কর্ণফুলী নদীর তীরে গড়ে ওঠেছে দেশের অন্যতম শুঁটকিপল্লি।
নদীর উত্তর-দক্ষিণ তীরঘেঁষা বাকলিয়া, ইছানগর, ডাঙ্গারচর, কর্ণফুলী ঘাট ও জুলধায় গড়ে উঠেছে বিশাল এ কর্মযজ্ঞ।
বঙ্গোপসাগরের কুতুবদিয়া, কক্সবাজার ও টেকনাফ এলাকার গভীর সমুদ্র থেকে জেলেদের সংগ্রহ করা মাছ কর্ণফুলীর তীরে আনা হয়।
সস্তা শ্রমিক ও নৌপথে সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণেই দিন দিন প্রসার ঘটছে শুঁটকি পল্লিটির। চলে জমজমাট বেচাকেনাও।
কাঁচা মাছগুলো সারি সারি মাচানে তুলে রোদে শুকানো হয়। এখানে অনেক জাতের শুঁটকি তৈরি করা হয়।
এর মধ্যে ছুরি, লইট্ট্যা, ফাইশ্যা, হাঙর, বাইল্যা, পোপা, চাঁদা বাইল্যা, টিক্কা, ফ্লাইং, কোরাল ফিশসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছের শুঁটকি উল্লেখযোগ্য। শুঁটকির মধ্যে সবচেয়ে দামি লাক্ষা ও রূপচাঁদা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৭, ২০১৭
এমএ/