রোববার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগর ভবনের কেবি আবদুচ ছত্তার মিলনায়তনে চসিকের রাজস্ব বিভাগের টিও, ডিটিও, কর আদায়কারী ও লাইসেন্স পরিদর্শকদের সমন্বয় সভায় মেয়র একথা বলেন।
প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ড. মুহম্মদ মুস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন কাউন্সিলর শফিউল আলম, সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর মনোয়ারা বেগম মনি।
মেয়র বলেন, সেবার প্রধান উৎস পৌরকর। নাগরিকদের ওপর কোনো ধরনের অশালীন আচরণ করার কোনো এখতিয়ার কর্মচারীর নেই।
প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তাকে নির্দেশনা দিয়ে মেয়র বলেন, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছ থেকে আপনি নিয়মিত রিপোর্ট নেবেন। কাজের অগ্রগতি প্রতিবেদন নেবেন। দায়িত্বপ্রাপ্তরা নির্ধারিত পৌরকর আদায়ে ব্যর্থ হলে তাদের জবাবদিহি এবং প্রয়োজনে শাস্তির আওতায় আনবেন।
তিনি বলেন, যে সব সরকারি, বেসরকারি বা অপরাপরা প্রতিষ্ঠানের কাছে পৌরকর বকেয়া রয়েছে তা আদায়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বরাবর চিঠি পাঠানো হচ্ছে। রাজস্ব আয় ছাড়া সিটি করপোরেশনের উন্নয়ন কখনো কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাবে না। এখন যে রাজস্ব আয় হচ্ছে তা দিয়ে কোনো রকমে চসিকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। যা উন্নয়ন হচ্ছে তা জাইকা, থোক বা সরকারি অর্থ সহায়তায় করা হচ্ছে। প্রকল্প সহায়তা নিতে গেলে তো সিটি করপোরেশনকে প্রকল্পের বিপরীতে নিজস্ব একটি ফান্ড দিতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১০, ২০১৭
এআর/টিসি