ছিলেন আকরাম খান, নাফিস ইকবাল ও তামিম ইকবালও। তবে আজ তারা অতিথি নন, নিমন্ত্রণকারী।
২৪ তারিখ শুরু হয়েছে বিপিএলের চট্টগ্রাম পর্ব।
মেজবান উপলক্ষে মূল সড়ক থেকে লেডিস ক্লাবের প্রবেশ পথ পর্যন্ত আলোকসজ্জা করা হয়। ক্লাবে প্রবেশ করার মুখেই দেখা মেলল সৌম্য সরকার-সানজামামুল ইসলামসহ চিটাগং ভাইকিংসের ক্রিকেটারদের। আকরাম খান-নাফিস ইকবাল-তামিম ইকবালরা চিটাগং ভাইকিংসের সঙ্গে যুক্ত না থাকলেও এই দলের ক্রিকেটাররা যেনো বাকিদের অভ্যার্থনা জানাচ্ছিলেন। মেজবান যে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যাবাহী আয়োজন। আর দলটাও যে চট্টগ্রাম মশাল বহন করছে!
আর পুরো লেডিস ক্লাবের অভ্যান্তর যেনো গম গম করছিল বিশ্ব ক্রিকেটের তারাদের পদচারণায়। সারি সারি সাজানো চেয়ারে বসে তারা স্বাদ নিচ্ছিলেন গরুর নলা, কালো ভুনা, খাসির মাংস, রুটি-পরোটাসহ নানান পদে। এরপর কোমল পানিয়তে ডুব। সবশেষে একটা পানের খিলি !
আকরাম খান দাঁড়িয়ে ছিলেন ক্লাবের সদরদরজায়। কেউ একজন আসতেই সাদর অভ্যার্থনায় আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন ভেতরে। আর তামিম ইকবাল-নাফিস ইকবালরা ব্যস্ত ছিলেন আপ্যায়নে।
তবে এদিন আকরাম খান বা তামিম ইকবাল কারো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে আকরাম খান এই মেজবান শুধুমাত্র তাদের পারিবারিক অনুষ্ঠান-এমনটিই বলছিলেন বারবার।
শুধু প্রাক্তন-বর্তমান ক্রিকেটাররা নয়, মেজবানে ছিলেন খান পরিবারের প্রায় সবাই। ছিলেন চট্টগ্রামের বিশিষ্টজনরাও। তবে রংপুর রাইডার্সের মাশরাফি বিন মর্তুজা কিংবা তার সতীর্থদের কাউকে দেখা যায়নি। বিসিবির একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন রংপুর রাইডার্সের অন্য জায়গায় পূর্বনির্ধারিত অনুষ্ঠান থাকায় দলের ক্রিকেটাররা আসতে পারেন নি।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৬, ২০১৭
টিএইচ/টিসি