মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সকাল সাড়ে আটটার দিকে চসিকের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট (যুগ্ম জেলা জজ) জাহানারা ফেরদৌস এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন।
তিনি বাংলানিউজকে জানান, বার বার সতর্ক করার পরও চসিকের রাস্তার ওপর বাজার বসিয়ে যানবাহন ও পথচারীদের চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করায় অভিযান চালানো হয়েছে।
এর মধ্যে রয়েছে বড় চিংড়ি ৪৫ কেজি, ছোট চিংড়ি ১৯০ কেজি, লইট্টা ৮২০ কেজি, তেলাপিয়া ৬৪ কেজি, গ্রাসকার্প ৪৩ কেজি, সরপুঁটি ২০ কেজি, কার্প ২৪ কেজি, রুই ৬০ কেজি, বাটা মাছ ৬০ কেজি, কাচকি ১০ কেজি।
মাছগুলো কদম মোবারক মুসলিম এতিমখানা, শাহ আমানত (র.) এতিমখানা, তনজিমুল মুসলেমিন এতিমখানা, হজরত টাক শাহ মিয়া (র.) এতিমখানা, রহমাননগর মুসলিম এতিমখানা, বাংলাদেশ মহিলা সমিতি শিশুসদন, ফিরিঙ্গিবাজার উপলব্ধি সেন্টার হোমসহ বিভিন্ন এতিমখানায় বিলি করা হচ্ছে বলে জানান জাহানারা ফেরদৌস।
আগের দিন সোমবার (২০ নভেম্বর) একই এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে সড়ক ও ফুটপাতের ওপর রাখা দোকানের মালামাল, মাছের খাঁচা ও ড্রাম অপসারণ করে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এ ছাড়াও রাস্তা ও নালার ওপর অবৈধভাবে মালামাল স্তূপ করে ব্যবসা করার অপরাধে আশুতোষ দাশকে ৫ হাজার, গিয়াস উদ্দিনকে ৫ হাজার, নুরুল আলমকে ৫ হাজার, মিজানুর রহমানকে ৩ হাজার টাকা, জিকু বণিককে ৩ হাজার টাকাসহ মোট ২১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১০০৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ২১, ২০১৭
এআর/টিসি