রোববার (১৯ নভেম্বর) থেকে আগামী ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত এটি শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবস্থান করে জটিল চক্ষু রোগীদের বিনামূল্যে সেবা ও চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ দেবে।
সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণ এবং ন্যাশনাল আই কেয়ার ও চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতালের সার্বিক সহযোগিতায় হাসপাতালটি বাংলাদেশে এসেছে।
শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) পাহাড়তলীর জাকির হোসেন সড়কের ইমরান সেমিনার হলে সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানানো হয়।
এবার অাটটি বিভাগে ৩১৫ জন চক্ষু বিশেষজ্ঞ, নার্স ও বায়োমেডিক্যাল টেকনেশিয়ানকে প্রশিক্ষণ দেবে অরবিস। এ ছাড়া পাহাড়তলী চক্ষু হাসপাতালের মাধ্যমে চিহ্নিত ২০০ জনের চক্ষু পরীক্ষা ও ১২০ জন রোগীর চোখের অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে শিক্ষা দেওয়া হবে।
চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং অরবিস ইন্টারন্যাশনাল যৌথভাবে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
এতে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন চক্ষু হাসপাতালের ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেন। বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন অরবিস ইন্টারন্যাশনালের গ্লোবাল মেডিকেল ডিরেক্টর ডা. জনাথন লর্ড, ফ্লাইং আই হসপিটালের ডিরেক্টর জে বার্গিজ ও কান্ট্রি ডিরেক্টর ডা. মুনীর আহমেদ।
অরবিস ইন্টারন্যাশনালের আত্মপ্রকাশের তিন বছরের মধ্যে ১৯৮৫ সালে প্রথম বাংলাদেশে আসে। সর্বশেষ এটি এসেছিল ২০০৯ সালে।
১৯৮২ সাল থেকে অরবিস ২৩ মিলিয়ন মানুষকে চক্ষুসেবা দিয়েছে।
চক্ষু হাসপাতাল পরিদর্শন করলেন অরবিসের ডেনি হেডাড
বাংলাদেশ সময়: ১০৪৯ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৭, ২০১৭
এআর/টিসি