মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) বিকেলে নগর ভবনের সম্মেলন কক্ষে শাহ আমানত বিমানবন্দর সড়কের সৌন্দর্যবর্ধনের লক্ষ্যে চসিক ও জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের চুক্তি সই অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
পতেঙ্গা থানাধীন ১৫ নম্বর ঘাট থেকে বোট ক্লাব পর্যন্ত ২ দশমিক ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ ও ১০ ফুট প্রশস্ত মিডআইল্যান্ড বিউটিফিকেশনের লক্ষ্যে এ চুক্তি হয়েছে।
চসিকের পক্ষে মেয়র ও জিপিএইচের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম চুক্তিতে সই করেন।
মেয়র বলেন, গ্রিন সিটি ও ক্লিন সিটির ভিশন সফল করতে পারবো নগরবাসী এগিয়ে এলে। আমার আহ্বানে সাড়া দিয়েছে জিপিএইচ ইস্পাত। আমাদের চূড়ান্ত অনুমোদন নিয়েছে। ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা ব্যয় করবে তারা।
তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, নগরের অন্য করপোরেট হাউস নগরীর সৌন্দর্যবর্ধনে এগিয়ে আসবে। ইতিমধ্যে অনেক করপোরেট প্রতিষ্ঠান আগ্রহ প্রকাশ করেছে। পাঁচ-ছয়টি অ্যাড ফার্ম টেন্ডারের মাধ্যমে বিউটিফিকেশনের কাজ করবে। বিমানবন্দর সড়কের তিনটি সেতুকে বিউটিফিকেশনের লক্ষ্যে তিন কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমাদের প্রিয় শহর চট্টগ্রাম। একজন যোগ্য নেতৃত্ব পেয়েছি সে জন্য আমরা গর্বিত। এ নগরীকে গ্রিন সিটি বানাতে হবে। এ নগরীর সৌন্দর্যবর্ধন করতে হবে। এ কাজে নগরবাসীকে এগিয়ে আসতে হবে। আমরা বিমানবন্দর সড়কের দায়িত্ব পেয়েছি এটি আমাদের জন্য বিশাল সুযোগ। এ নগরের সৌন্দর্যবর্ধনে আরও অনেক কাজ করতে হবে।
উপস্থিত ছিলেন জিপিএইচের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলমাস শিমুল, চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামশুদ্দোহা, প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্নেল মহিউদ্দিন প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন জিপিএইচের মিডিয়া অ্যাডভাইজার, কবি-নাট্যজন অভীক ওসমান।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৯ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৪, ২০১৭
এআর/আইএসএ/টিসি