সেটি এখন পথচারীদের ‘প্রিয় জায়গা’। দিনে কিংবা রাতে পাশের আইল্যান্ডে বসে গল্পের রথ ছুটাতে দেখা যায় অনেককে।
কাঁচাবাজার করতে যাওয়া পাশের বাসিন্দা মো.আব্দুর রহিম। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, ‘ময়লার ভাগাড় থাকায় হাঁটাও দায় ছিল এই জায়গায়। নাক চেপে কোনো মতে যাওয়া আসা করতে হতো। এমনকি বাতাসে ছড়ানো উৎখুট গন্ধে বাসায় থাকাও অসম্ভব ছিল। সেই জায়গাটি এখন চকচকে পরিষ্কার। দেখতে ভালও লাগছে। ’
সিটি করপোরেশন সূত্রে জানায়, নগরীর প্রত্যেকটা স্কুল কলেজ, মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডাসহ বিভিন্ন ধর্মীয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে ময়লা আবর্জনার ভাগাড় উঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় কেয়ারির সামনেটিও উঠিয়ে দেওয়া হয়।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন বাংলানিউজকে বলেন, ‘কোনো স্কুল প্রতিষ্ঠানের সামনে ময়লার ভাগাড় রাখা হবে না। ইতিমধ্যে আমরা এই ভাগাড়গুলো উঠিয়ে দিচ্ছি। বাসিন্দাদেরও বলব তারা যেন যেখানে সেখানে ময়লা না ফেলে। তারা আরেকটু সচেতন হলে গ্রিন সিটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব। ’
বাংলাদেশ সময়:১৩২৮ ঘণ্টা, ২০ অক্টোবর ২০১৭
জেইউ/টিসি