বুধবার (১৮ অক্টোবর) ‘চেরাগি’ নামের হোটেলটিতে এ দৃশ্য দেখতে পান তিনি। নোংরা পরিবেশের জন্য হোটেলটিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এ ছাড়া জামালখানের এসএস খালেদ সড়কের (উদয়ন স্কুলের পাশে) চট্টমেট্রো রেস্টুরেন্টের ফ্রিজে বাসি খাবার সংরক্ষণ করায় ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন নাসরিন আক্তার।
অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বিকাশ চন্দ্র দাস মোগলটুলি বাজারে মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্যসামগ্রী বিক্রির জন্য সংরক্ষণের অপরাধে চাঁদপুর স্টোরকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৫১ ধারায় ৩০ হাজার টাকা, মিজান স্টোরকে পণ্যের মোড়কজাত বিধিমালা অনুসরণ না করায় ৩৭ ধারায় ১৫ হাজার টাকা এবং খাবার মেলা রেস্তোরাঁকে নোংরা পরিবেশ ও সংবাদপত্রে খাবার সংরক্ষণের জন্য ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
বিকাশ চন্দ্র দাস বাংলানিউজকে জানান, ভোক্তাদের স্বার্থ সংরক্ষণ, জনস্বাস্থ্য ও জনস্বার্থে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বাজার মনিটরিং জোরদার করেছে। নকল, ভেজাল, ওজনে কারচুপি, মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রি, ক্ষতিকর রং ব্যবহার, অস্বাস্থ্যকর নোংরা পরিবেশে খাবার তৈরি, নিউজপ্রিন্টে খাবার বিক্রির জন্য সংরক্ষণ, একই ফ্রিজে রান্না করা খাবার ও কাঁচা খাদ্যপণ্য সংরক্ষণ ইত্যাদি বিষয় দেখা হচ্ছে অভিযানে। কোনো ভোক্তা প্রতারিত হলে অধিদপ্তরে লিখিত অভিযোগ করলে তাকে জরিমানার ২৫ শতাংশ অর্থ দেওয়া হয়। এ ছাড়া অভিযোগকারী চাইলে তার নাম গোপন রাখা হয়।
পোড়া তেলে বিরিয়ানি, অভিযোগকারী পেলেন ৭৫০০ টাকা
‘হোটেল-রেস্টুরেন্টের অবস্থা খারাপ’
চায়না গ্রিল রেস্টুরেন্টসহ ৭ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৮, ২০১৭
এআর/টিসি