বুধবার (১৮ অক্টোবর) নগর ভবনের কেবি আবদুচ ছাত্তার মিলনায়তনে ‘সিটি করপোরেশনের অধিক্ষেত্রে ইমারত ও জমির পঞ্চবার্ষিক মূল্য নির্ধারণ বিষয়ে’ সংবাদ সম্মেলনে মেয়র এ মন্তব্য করেন।
গৃহকর অ্যাসেসমেন্ট নিয়ে সাবেক দুই মেয়র, ২৩ কাউন্সিলরের চিঠি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠনের প্রতিবাদ কর্মসূচির প্রেক্ষিতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
মেয়র বলেন, পরিস্থিতি, প্রেক্ষাপট, দৃষ্টিভঙ্গি, ব্যক্তিগত রুচি পরিবর্তন হয়েছে। দেশে ক্রমে আইনের প্রয়োগ ও প্রতিফলন হচ্ছে।
তিনি বলেন, ২৭ শতাংশের জায়গায় আমরা চসিকে ১৭ শতাংশ হোল্ডিং ট্যাক্স, রেইট ধার্য করেছি নগরবাসীর প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে। আমি আইন তৈরি করিনি যে আমি সংশোধন করতে পারব?
তিনি বলেন, সমন্বয় অত্যন্ত জরুরি, সময়োপযোগী দাবি। বিগত সময় যারা মেয়র ছিলেন তারা বিষয়টি উপলব্ধি করেছেন। মেয়রের চেয়ারে যারাই বসেছেন সবাই একই কথা বলেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান, প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, ইসমাইল বালি, শৈবাল দাশ সুমন, আবিদা আজাদ প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১২২৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৮, ২০১৭
এআর/আইএসএ/টিসি