ঢাকা, শুক্রবার, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘কাঁধে কাঁধ রেখে মোরা খুলে দিব সাফল্যের স্বর্ণদ্বার’

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৫৩৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ১২, ২০১৭
‘কাঁধে কাঁধ রেখে মোরা খুলে দিব সাফল্যের স্বর্ণদ্বার’ দখিনা-সাউদার্ন আন্তঃপ্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিতার্কিকদের সঙ্গে অতিথিরা

চট্টগ্রাম: ‘কাঁধে কাঁধ রেখে মোরা খুলে দিব সাফল্যের স্বর্ণদ্বার’ স্লোগানে শুরু হয়েছে দখিনা-সাউদার্ন আন্তঃপ্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা।

বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) সাউদার্ন বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তনে প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন দৈনিক পূর্বকোণের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জসিম উদ্দিন চৌধুরী।

তিনি বলেন, সুন্দর মন-মানসিকতা সুন্দর চরিত্রের পরিচায়ক।

বাহ্যিক সৌন্দর্যের চেয়ে মনের সৌন্দর্যের উন্নতি ঘটাতে হবে তরুণদের। যত বেশি তরুণরা সংস্কৃতির সাথে যুক্ত থাকবে তত বেশি সহনশীল, সৃজনশীল প্রজন্ম গড়ে উঠবে।
সবসময় নিজের ওপর আত্মবিশ্বাস বজায় রাখতে হবে। কারণ আত্মবিশ্বাসী মানুষরাই সবসময় সফলতার মুকুট পরে।

তিনি বলেন, জীবনের সব মুহূর্তকে স্মরণীয় করে রাখার মাঝেই প্রকৃত সুখ।   আমরা একসাথে কাজ করলে বাংলাদেশ অবশ্যই এগিয়ে যাবে।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সাউদার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য ইঞ্জিনিয়ার আলী আশরাফ বলেন, আমরা যার যার অবস্থান থেকে নাগরিক হিসেবে নিজের দায়িত্ব পালন করলেই দেশ এগিয়ে যাবে।

তিনি বলেন, একজন শিক্ষার্থীকে দেশের সম্পদ্ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বিতর্ক সংশিষ্ট এ ধরনের সহশিক্ষামূলক কাজের কোনো বিকল্প নেই।

বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক আইটি বিশেষজ্ঞ মুনির হাসান বলেন, জীবনের প্রতিটি কাজকে উপভোগ করতে হবে। নিজের কাজকে ভালো না বাসলে সে কাজে সফলতা অসম্ভব। নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে দক্ষতা ও জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে হবে। এতে করে ব্যক্তিজীবনে আমরা যেমন এগিয়ে যাবো পাশাপাশি দেশ ও সমাজের জন্য অবদান রাখতে পারবো।

দৃষ্টি চট্টগ্রামের সভাপতি মাসুদ বকুল বলেন, যেখানেই বিতর্ক সেখানেই দৃষ্টি চট্টগ্রাম। দৃষ্টি বিশ্বাস করে একটি সমৃদ্ধ প্রজন্ম ও বিশ্ব গড়ে তোলার জন্য প্রথমেই আমাদের অর্ন্তরদৃষ্টিকে জাগ্রত করতে হবে।

সাউদার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রেজারার প্রফেসর সরোয়ার জাহান সভাপতির বক্তব্যে বলেন, দেশের এগিয়ে যাওয়ার পথে প্রথমেই প্রয়োজন রুচিশীল ও শিক্ষিত প্রজন্ম। আর এ প্রজন্মই নেতৃত্ব দেবে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশকে।

বাংলাদেশ সময়: ২১৩৩ ঘণ্টা, অক্টোবর ১২, ২০১৭

এআর/টিসি

 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।