জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. সাহাবউদ্দিন এ আড্ডার আয়োজন করেন। নগর পুলিশ কমিশনার বলেন, আবেগ না থাকলে বেগ থাকবে না।
পুলিশ কমিশনার বলেন, যারা শরণার্থী হয়েছিলাম তারা জানি দেশপ্রেম কী। প্রেম জীবনকে ঐশ্বর্য দিয়ে থাকে। দেশকে মুক্ত করতে দেশপ্রেমে বলীয়ান হয়ে তিন লাখ মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধে গিয়েছিলেন। তারা বেঁচে ফিরবেন এমন আশা না করেই যুদ্ধে যান।
তিনি বলেন, হাজারো আমরা মিলে সম্মিলিত আমরা হতে হবে। যুদ্ধজয়ের গল্প বলেন। যে অসাধ্য সাধন করেছেন তা মুখে মুখে ফিরবে।
মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সাহাবউদ্দিন ব্যতিক্রমী আয়োজন করেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ আয়োজন অসীম গুরুত্ব বহন করে।
পুলিশ সুপার নূরে আলম মিনা বলেন, কক্সবাজার, উখিয়া, টেকনাফ গেলে বুঝতে পারব স্বাধীনতা কী জিনিস। রোহিঙ্গাদের বঙ্গবন্ধুর মতো নেতা নেই বলে তাদের এ অবস্থা।
জেলা কমান্ডার মো. সাহাবউদ্দিন বলেন, আমার পরিবারের সদস্যদের বলব, আমি মুক্তিযোদ্ধা এজন্য তোমরা গর্ব করবে। অহংকার নয়। মুক্তিযুদ্ধের গৌরবগাথা জানবে। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে হবে। দেশের জন্য মানুষের জন্য কাজ করবে প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্যদের যুদ্ধজয়ের গল্প শোনানোর আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২২১৩ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২১, ২০১৭
এআর/টিসি