সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে স্বজনদের মাধ্যমে তারা মিয়ানমার সীমান্ত পার হয়ে চমেক হাসপাতালে আসেন। আহতরা হলেন- মিয়ানমারের মংডু এলাকার দেয়ামুপাড়ার নুর হাকিমের মেয়ে তসনিমা আরা (১০ মাস), মংডুর ছড়াইয়াবাজা এলাকার আবদুছ সালামের মেয়ে আয়েশা (২), মইবাজার এলাকার নজির হোসেনের ছেলে মো. সুফি (৫৭) ও দুমবাই এলাকার জাফর আলমের ছেলে মো. আলম (৪০)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা পুলিশের মেডিকেল টিম-১ এর এএসআই আলাউদ্দিন তালুকদার বাংলানিউজকে জানান, মিয়ানমারের মংডু এলাকায় চোখে আঘাতপ্রাপ্ত শিশুসহ গুলিবিদ্ধ আরও ৪ রোহিঙ্গা চমেক হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ১০ মাস বয়সী তসলিমা গুরুতর অসুস্থ।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৭
এসবি/টিসি