বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে ‘একবিংশ শতকে বাংলাদেশের গণমাধ্যম: সন্ধিক্ষণ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক জাতীয় সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) নগরীর বাদশা মিয়া সড়কে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বেলা ১১টায় শুরু হওয়া এই সেমিনারে আইন প্রণেতা, রাজনীতিবিদ, নেতৃস্থানীয় মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও বিশেষজ্ঞরা অংশ নিয়েছেন।
সেমিনারে রিসোর্স পারসন ও সেমিনার বক্তা হিসেবে উপস্থিত আছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন নিউজপোর্টাল বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের এডিটর ইন চিফ আলমগীর হোসেন। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত আছেন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও সংসদ সদস্য প্রকৌশলী রেজওয়ান আহাম্মেদ তৌফিক।
সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দিন আহামেদের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মহীবুল আজিজ, রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহফুজ পারভেজ। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মোহাম্মদ আলী আজগর চৌধুরীসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত আছেন।
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সহিদ উল্লাহ বলেন, প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে আমরা পাঠকদের বিভ্রান্ত করছি। পাঠকরা দ্বন্দ্বে পড়ছেন কোনটা সত্যি, কোনটা মিথ্যে।
সাদামাটা সংবাদ দিয়ে টিকে থাকা কঠিন মন্তব্য করে এই শিক্ষক বলেন, ‘বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে। গুরুত্ব দিতে হবে জনরুচির। তাহলেই টিকে থাকা যাবে প্রতিযোগিতার বিশ্বে। ’
৫০ বছর পর প্রিন্টমিডিয়া থাকবে কিনা তা নিয়েও আশঙ্কা প্রকাশ করেন এই শিক্ষক।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১৭
টিএইচ/আইএসএ/টিসি